Geography(General)- Population Geography- Suggestions -Part-7 -Answer প্রশ্নঃ জনসংখ্যার বৃদ্ধি ও বণ্টনের ক্ষেত্রে উপাদানগুলির ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। অথবা, পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে জনসংখ্যার ঘনত্বের তারতম্যের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কারণগুলির ভূমিকা ব্যাখ্যা কর। অথবা, পৃথিবীর জনসংখ্যার আঞ্চলিক বন্টনের কারণ বর্ণনা কর। Suggestion for 6th Semester of Calcutta University under CBCS System
Calcutta University || CBCS System || All Semester Suggestions
Geography(General)- Population Geography- Suggestions -Part-7 -Answer
প্রশ্নঃ জনসংখ্যার বৃদ্ধি ও বণ্টনের ক্ষেত্রে উপাদানগুলির ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। অথবা, পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে জনসংখ্যার ঘনত্বের তারতম্যের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কারণগুলির ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
অথবা, পৃথিবীর জনসংখ্যার আঞ্চলিক বন্টনের কারণ বর্ণনা কর।
Suggestion for 6th Semester of Calcutta University under CBCS System
Population Geography
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল সাজেশন ( উত্তরসহ )
BA ( General 6th Semester )
🌸🌹🌹🌸//////*******///////🌼🌺🌿🌿
আরো দেখো ....
🌸🌹🌹🌸//////*******///////🌼🌺🌿🌿
6th Semester Geography(General) Suggestions ( 2020 ) Calcutta University
Population Geography (General) - 6th Semester
জনসংখ্যা ভূগোল
Population Geography
////////🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸//////////
প্রশ্নঃ জনসংখ্যার বৃদ্ধি ও বণ্টনের ক্ষেত্রে উপাদানগুলির ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। অথবা, পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে জনসংখ্যার ঘনত্বের তারতম্যের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কারণগুলির ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
অথবা, পৃথিবীর জনসংখ্যার আঞ্চলিক বন্টনের কারণ বর্ণনা কর।
////////🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷/////////
উত্তর:
২০০১ সালের আদমসুমারি অনুযায়ী পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা প্রায় ৬১৪.৮০ কোটি। কিন্তু এই বিশাল জনসংখ্য পৃথিবীতে সর্বত্র সমানভাবে বণ্টিত হয় নি। জনসংখ্যাগত তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৯০ শতা মানুষ বাস করে পৃথিবীর মোট স্থলভাগের মাত্র ১০ শতাংশ স্থানে, যার বেশিরভাগ অংশই সমভূমিতে বাস করে। আর বাকি ১ শতাংশ মানুষ বাস করে স্থলভাগের ৯০ শতাংশ অঞ্চলে। এর মধ্যে দুই মেরু এবং মরু অঞ্চলগুলি, তথা উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলগুলি প্রায় জনমানব শূন্য। পৃথিবীতে জনসংখ্যার এই অসমবন্টনের প্রধান প্রধান কারণগুলি হল—
জনসংখ্যার অসমবন্টনের কারণ
A) প্রাকৃতিক
কারণসমূহ
Ø অক্ষাংশগত অবস্থান।
Ø ভূ-প্রকৃতি
Ø জলবায়ু
Ø জলের প্রাচুর্য
Ø মৃত্তিকা
Ø স্বাভাবিক উদ্ভিদ
Ø খনির অবস্থান
আর্থসামাজিক কারণসমূহ
(ক) অর্থনৈতিক কারণ
·
জীবিকা
অর্জনের সুবিধা
·
শিল্পকারখানার
অবস্থান
·
প্রযুক্তিবিদ্যার
সুবিধা
(খ) সামাজিক কারনঃ
ü শিক্ষাকেন্দ্রের অবস্থান
ü সভ্যতার উৎকর্ষতা
ü জনমিতি সংক্রান্ত কারণ
(Demographic Causes)
(গ) রাজনৈতিক
কারণসমূহ
ü প্রশাসনিক কেন্দ্র
ü সরকারী নীতি
ü যুদ্ধ
ü বেআইনি অনুপ্রবেশ
ü ধর্মীয় কারণ
ক) প্রাকৃতিক
কারণ সমূহ (Physical factors)
জনসংখ্যার
অসমবন্টনে প্রাকৃতিক কারণগুলি হল:
(১) অক্ষাংশগত অবস্থान (Latitudinal location) : অক্ষাংশগত পার্থক্যের
কারণে সূর্যালোকের পতনকোরে তারতম্যের ফলে পৃথিবীতে জলবায়ুগত তারতম্য দেখা যায়। তাপের
পার্থক্যের ফলে পৃথিবীতে তিনটে তাপমন্ডল সৃষ্টি হয়েছে। উয়ুমণ্ডল এবং নাতিশীতোয় মন্ডলে
অনুকুল জলবায়ু বিরাজ করায় জনঘনত্ব বেশী হলেও হিমমণ্ডলে অধিক শৈত্যের কারা জনবসতি
তেমন গড়ে উঠতে পারে নি।
(২) ভূ-প্রকৃতি : জনবণ্টনের অন্যতম নিয়স্তা হল ভূ-প্রকৃতি। পৃথিবীতে অধিকাংশ জনবসতি নদী অববাহিকা সংলগ্ন সমভূমির গড়ে উঠেছে। মূলতঃ উর্বর মৃত্তিকা, জলের প্রাচুর্য, কৃষিজমির প্রাচুর্য্য, পরিবহনের সুবিধা ইত্যাদি কারণে সমভূমি অঞ্চলে জনদর পার্বত্য বা মালভূমি অঞ্চল অপেক্ষা বেশী হয়। তাছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে প্রতিকূল জলবায়ু জনবসতি গড়ে ওঠার অন্যতম অন্তরায়। তবে শিল্পকারখানা বা খনির অবস্থান অনেকসময় মালভূমি বা সুউচ্চ অঞ্চলে জনবসতি গড়ে উঠতে সাহায্য করে।
(৩) জলবায়ু : জনবসতির ঘনত্ব জলবায়ুর ওপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল। জলবায়ু মানুষের আচার ব্যবহার, গায়ের পোষাক-আষাক, খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও শস্যের ধরনকে প্রভাবিত করে। সাধারণতঃ সমভাবাপন্ন জলবায়ুতে চরমভাবাপন্ন জলবা অপেক্ষা বেশী জনবসতি গড়ে ওঠে। সেই কারণে দুই মেরু অঞ্চলে প্রবল শৈত্য এবং মরু অঞ্চলে শুষ্ক ও উয় জলবায়ু বিরাজ করে ।
রাজনৈতিক
কারণ
(৪) জানর প্রাচুর্য্য : মানুষের বেঁচে থাকার জন্য অন্যতম উপাদান হল জল, তাছাড়া পানীয় জলের পাশাপাশী কৃষিকার্য্যের জন্যও জল একান্ত প্রয়োজন হয়। তাই বিশ্বের বেশীরভাগ মানবসভ্যতা নদী অববাহিকাগুলিতে গড়ে উঠেছে। উয় বা শীতল মরু অঞ্চলে জলের অভাবে জনবসতি গড়ে উঠতে পারে নি।
(৫) মৃত্তিকা : পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষের আদিম ও প্রধান জীবিকা হল কৃষিকাজ। ফলে মানুষের বসতি গড়ে ওঠে কৃষিজমিকে কেন্দ্র করেই। উর্বরমৃত্তিকা কৃষিকাজে একান্ত প্রয়োজনীয়, তাই উর্বর মৃত্তিকাযুক্ত অঞ্চলগুলি অধিক ঘন বসতিপূর্ণ হয়, অপরপক্ষে ল্যাটারাইট বা মরুমৃত্তিকা যুক্ত অঞ্চলে কম জনবসতি গড়ে ওঠে।
(৬) স্বাভাবিক উদ্ভিদ : স্বাভাবিক উদ্ভিদ বা বনভূমির অবস্থান জনঘনত্বকে অনেকসময় প্রভাবিত করে। বনভূমি থেকে জ্বালানী কাঠ, পশুর খাদ্য, আসবাবের কাঠ, মোম, মধু, ঔষধি বৃক্ষলতাপাতা সংগ্রহ প্রভৃতির মাধ্যমে মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে থাকে, ফলে বনভূমির প্রান্তীয় অঞ্চলে জনবসতি গড়ে ওঠে। তবে ঘনবনভূমি যেমন আমাজন বা কঙ্গো অববাহিকার দুর্গম বনভূমি জনবিরল অঞ্চলে পরিণত হয়েছে।
(৭) কৃষি জমির প্রাপ্যতা : পৃথিবীর যেসকল অঞ্চলে কৃষিজমির অবস্থান রয়েছে, সেই সকল অঞ্চলেই জনঘনত্ব দেখা যায়। পৃথিবীতে অর্ধেকেরও বেশী মানুষ কৃষিজীবি হওয়ায় প্রয়োজনীয় জলের সাহায্যে উর্বর মৃত্তিকায় মানুষ কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। পার্বত্য, মালভূমি অঞ্চলে দুর্গমতা থাকলেও মানুষ কৃষিকাজ করে, আবার মরু অঞ্চলে সেচের সাহায্যে বর্তমানে কৃষিকাজ করে। তবে এই অঞ্চলে কৃষির প্রতিকূল পরিবেশ বিরাজ করায় জনঘনত্ব অনেক কম।
(৮) খনির অবস্থান : দুর্গম অঞ্চল বা মালভূমি অঞ্চলে অন্যান্য প্রতিকূল পরিবেশ বিরাজ করলেও খনিজ দ্রব্যের অবস্থান মানুষকে বসতি গড়ে তুলতে সাহায্য করে। খনির পাশাপাশি শিল্পকেন্দ্র গড়ে উঠলে জীবিকার সন্ধানে পাশ্ববর্তী অঞ্চল থেকে মানুষেরা এই অঞ্চলেও বসতি স্থাপন করে। যেমন- ভারতের ছোটনাগপুর মালভূমি অঞ্চল বা মধ্যপ্রাচ্যের মরুপ্রায় অঞ্চলে খনিজ তেল উত্তোলন কেন্দ্রিক ঘন জনবসতি দেখা যায়।
আর্থ-সামাজিক
কারণও প্রভাব বিস্তার করে, যেমন
(খ) আর্থ-সামাজিক কারণ সমূহ (Socio-economic factors) জনসংখ্যার বন্টনে প্রাকৃতিক কারণগুলি ছাড়াও বিভিন্ন
(১) অর্থনৈতিক কারণ
(অ) জীবিকা অর্জনের সুবিধা :
মানুষের
সুস্থ স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকার জন্য তিনটি প্রাথমিক চাহিদা হল খাদ্য-বস্ত্র এবং বাসস্থান।
আর এই চাহিদা মেটানোর জন্য প্রয়োজন হয় অর্থের, তাই অর্থউপার্জন বা জীবিকা নির্বাহের
জন্য মানুষকে কোন না কোনো জীবিকা অবলম্বন করতে হয়। পৃথিবীর যেসকল স্থানে জীবিকা নির্বাহের
জন্য সুযোগ সুবিধা বেশী সেই সকল স্থানে ঘনজনবসতি গড়ে উঠে। সেই কারনেই কিন্তু বেশীরভাগ
গ্রাম অপেক্ষা শহরগুলি অধিক ঘনবসতিপূর্ণ।
(আ) শিল্প কলকারখানার অবস্থান : সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে পৃথিবীর যেসকল অঞ্চলে শিল্প কলকারখানা গড়ে উঠেছে সেই সকল অঞ্চলগুলিতে জন বসতির ঘনত্ব ক্রমে বাড়তে থাকে। এমনকি ভূ-প্রকৃতি বা জলবায়ুগত প্রতিকূলতা থাকলেও কেবলমাত্র শিল্প কলকারখানায় কর্মসংস্থানের কারণে এই অঞ্চলগুলিতে ঘনঘনত্ব বেশী হয়। যেমন জামশেদপুর, হলদিয়া, রাঢ় শিল্পাঞল ইত্যাদি। -
(ই) প্রযুক্তিবিদ্যার উন্নতি : মানব সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে বিজ্ঞান প্রযুক্তির উন্নতি কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সবক্ষেত্রেই প্রভাব ফেলে। ফলস্বরূপ যেসকল দেশ প্রযুক্তিগত দিক থেকে উন্নতি লাভ করেছে সেই সকল দেশগুলিতে জনঘনত্ব বেশী দেখা যায়।
(ঈ) পরিবহন ব্যবস্থা : বর্তমান সভ্যতায় জনঘনত্ব অনেকাংশেই পরিবহন ব্যবস্থা নির্ভর। পরিবহন ব্যবস্থার সাহায্যে অনেক দুর্গম স্থানে মানুষ বসতি নির্মাণ করেছে। তাছাড়া বর্তমান যন্ত্রসভ্যতা অনেকাংশেই পরিবহন নির্ভর। যেসকল অঞ্চলে পরিবহন ব্যবস্থা তেমন উন্নত নয়, সেই সকল অঞ্চলে তেমন জনঘনত্ব দেখা যায় না।
২) সামাজিক কারণ
(অ) ধর্মীয় কারণ : পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মীয় তীর্থস্থানগুলিকে কেন্দ্র করে জনবসতি গড়ে উঠতে দেখা যায় এবং ধীরে ধীরে জনঘনত্ব বৃদ্ধি পায়।যেমন-কাশী, মক্কা, জেরুজালেম ইত্যাদি।
(আ) শিক্ষাকেন্দ্রের অবস্থান : বিশ্বের প্রধান প্রধান শিক্ষাকেন্দ্রগুলিতে বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ২ অভি গবেষণাকেন্দ্রকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে একাধিক আনুসঙ্গিক ক্রিয়াকলাপ, ফলে এই অঞ্চলগুলিও ঘনবসতিপূর্ণ হয়। যেমন--- অক্সফোর্ড, শান্তিনিকেতন।
(ই) সভ্যতার উৎকর্ষতা : সময়ের সাথে সাথে পৃথিবীতে অঞ্চল বিশেষে সভ্যতার উন্নয়নের ধারা অনেকটাই বেশী হওয়ার ঐ অঞ্চলগুলিতে জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এই অঞ্চলগুলি সংস্কৃতির পীঠস্থান হয়েছে সময়ের সাথে সাথে। যেমন কেমব্রীজ, অক্সফোর্ড, দিল্লি।
(ঈ) জনমিতি সংক্রান্ত কারণ
(Demographic Causes) : কোনো অঞ্চলের জন্মহার, মৃত্যুহার বা প্ৰবজন প্রভৃতি কারণে
জনঘনত্বের তারতম্য হয়। মূলতঃ জন্মহার ও মৃত্যুহারের মধ্যে সামঞ্জস্য না থাকলে জনসংখ্যা
বৃদ্ধি পায়, অপরপক্ষে 'সাম্যস্য থাকলে জনসংখ্যা তেমন বাড়ে না।
(৩) রাজনৈতিক কারণসমূহ
(অ) প্রশাসনিক কেন্দ্র : অধিক সুযোগসুবিধা, কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রভৃতি কারণে জেলার সদর শহর, রাজ্য বা দেশের রাজধানীগুলিতে জনঘনত্ব অধিক হয়। যেমন—কোলকাতা, টোকিও, লন্ডন।
(আ) সরকারী নীতি : যে কোনো বিশেষ পরিস্থিতিতে গৃহিত কোনো সরকারী নীতি অনেকক্ষেত্রেই কোনো অঞ্চলের জনসংখ্যার তারতম্য ঘটায়। যেমন— ১৯৪৭ সালে দেশভাগের ফলে মুসলমানরা দেশ ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ায় ভারতের পশ্চিমাংশে জনবন্টনের চরিত্র অনেকটাই পাল্টে যায়।
(ই) যুদ্ধ : গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, রাজনৈতিক দাঙ্গা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, জাতীয় বা আন্তর্জাতিকক্ষেত্রে যুদ্ধ সাময়িকভাবে কোনো অঞ্চলের জনসংখ্যার ঘনত্বে বিশেষ প্রভাব ফেলে। যেমন— নন্দীগ্রাম বা কেশপুরে রাজনৈতিক সংঘর্ষের সময় এই অঞ্চলের অনেক মানুষ জন্মভূমি পরিত্যাগ করায় ঐ অঞ্চলগুলোর জনসংখ্যা যেমন হ্রাস হায়, তেমনিই অন্যান্য পাশ্ববর্তী অঞ্চলের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
(ঈ) বেআইনি অনুপ্রবেশ : উন্নত
জীবনযাপন, কর্মসংস্থানের আশায় অপেক্ষাকৃত দরিদ্র দেশগুলির মানুষ বেআইনি ভাবে অপেক্ষাকৃত
উন্নত দেশগুলিতে প্রবেশ করার ফলে জনসংখ্যা প্রভাবিত হয়। উপরোক্ত কারণগুলির মধ্যে কেবল
এক একটি কারণেই পৃথিবীতে অঞ্চলভেদে জনসংখ্যার বৈচিত্রতা দেখা যায় না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই
একাধিক কারণে জনসংখ্যার তারতম্য সৃষ্টি হয়।
=======@@@@@======
==========================
🌸🌹🌹🌸//////*******///////🌼🌺🌿🌿
আরো দেখো ....
🌸🌹🌹🌸//////*******///////🌼🌺🌿🌿
////////🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸//////////
↩ Semester 6
Geography (General) (General) সাজেশন ( Part-1 )
🌸🌹🌹🌸//////*******///////🌼🌺🌿🌿
আরো দেখো ....
🌸🌹🌹🌸//////*******///////🌼🌺🌿🌿
TAG:- 6th semester, BA 6th Semester, BA general, Geography(General) ,BA Geography(General) Suggestions,
তথ্য সংগ্রহঃ BA-6th-Semester-6-Geography-General-Suggestions
Calcutta University Under CBCS ( system ) , Semester (VI) Geography(General) General Paper DSE-B2 , BA 6th Semester ( Geography(General) General ) Suggestions . BA Geography(General) suggestion , CBCS Geography(General) Suggestions
বাকি প্রশ্নের উত্তর শীঘ্রই Publish করা হবে
**** যদি কোন ভুল থেকে থাকে তবে তা Typing mistake এর জন্য । আমাদের comment করে জানান আমরা তা সংশোধন করে দেবার চেষ্টা করবো ****
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় । সেই প্রাথমিক স্তর থেকে মাধ্যমিক , উচ্চিমাধ্যমিক , স্নাতক , স্নাতকত্তর এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা যেমন WBCS , PSC , SSC , UPSC , WBP , Primary TET , SET , NET প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্ব পূর্ন বিষয় ।
তাই এই সবের কথা মাথায় রেখে আমরা বাংলার শিক্ষা e-Portal এর সাহায্যে সমস্ত শিক্ষার্থী দের কাছে এই সমস্ত বিষয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ও সকল বিষয়ে Online Exam Practice এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো ।
এখানে মাধ্যমিকের , মাধ্যমিক বাংলা , মাধ্যমিক ইংরেজী , মাধ্যমিক গণিত , মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ইতিহাস ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ , উচ্চ-মাধ্যমিক এর ( একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনীর ) বাংলা , ইংরেজী , ভূগোল , শিক্ষা-বিজ্ঞান , দর্শন , রাষ্ট্র বিজ্ঞান , পরিবেশ পরিচয় , পুষ্টি বিজ্ঞান , সংস্কৃত , ইতিহাস , , স্নাতক ( জেনারেল ) কম্পালসারি বাংলা , কম্পালসারি ইংরেজী , কম্পালসারি পরিবেশ , বাংলা ( সাধারন ) , শিক্ষা বিজ্ঞান , দর্শন , ইতিহাস , ভূগোল , সমাজবিদ্যা , Physical Education , প্রভৃতির সমস্ত বিষয়ের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন , সালের প্রশ্ন ও তার যথাযথ উত্তরসহ , এবং Online পরীক্ষা অভ্যাসের সুযোগ থাকবে ।
Calcutta University Under CBCS ( system ) , Semester (VI) Geography(General) General , BA 6th Semester ( Geography(General) General ) Suggestions .
No comments