Header Ads

Header ADS

বনভূমির ধ্বংস বা Deforestration কাকে বলে? বনভূমি ধ্বংসের কারণগুলি লেখ। Geography Questions And Answer।। ভূগোল সাজেশন

🌷🍁 Geography- Suggestions  -Answer 🍁🌷


🌷 🌸বনভূমির ধ্বংস বা Deforestration কাকে বলে? বনভূমি ধ্বংসের কারণগুলি লেখ ।🌸🌷


বনভূমির ধ্বংস বা Deforestration কাকে বলে? বনভূমি ধ্বংসের কারণগুলি লেখ। Geography Questions And Answer।। ভূগোল সাজেশন

🌷 🌸বনভূমির ধ্বংস বা Deforestration কাকে বলে? বনভূমি ধ্বংসের কারণগুলি লেখ ।🌸🌷

উত্তরঃ- 

বনভূমির ধংসকরণ [ Deforestation]: প্রকৃতির কাছ থেকে মানুষ যে কয়টি মহামূল্যবান উন্মুক্ত দান পেয়েছে তার মধ্যে বনভূমি অন্যতম। এক সময় সমগ্র বিশ্বের ৫০ শতাংশ ভূমি অরণ্যাবৃত ছিল। বর্তমানে তা হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ শতাংশে। কিন্তু সমগ্র ভূমি ভাগের অংশ বনভূমি থাকা জরুরি। কিন্তু এই বনভূমি যথেষ্টভাবে ধ্বংস শুরু (Defores tation) হল তখন থেকে যখন মানুষ বসবাস শুরু করল। বনভূমি ধ্বংস প্রক্রিয়া মেসোলিথিক ও নিওলিথিক যুগে ইউরোপে শুরু হলেও বর্তমানে সারা বিশ্বব্যাপী Deforestration প্রক্রিয়া পুরোদমে চলছে।


বনভূমি ধংসের সংজ্ঞা (Deforestation): বনভূমি ধ্বংসকরণ কাকে বলে জানার আগে জানা দরকার বনভূমি কাকে বলে। এ সম্পর্কে বিভিন্ন সংজ্ঞার মধ্যে FAO যে সংজ্ঞা প্রদান করেছে তা বিশেষ উল্লেখযোগ্য। তা হল – “বনভূমি বলতে সেই ধরনের গাছপালার সমাবেশকেই অভিহিত করা হয় যা স্থানীয় ভাবে জলবায়ু বা জলবন্টনের উপর প্রভাব বিস্তার করে জীবজন্তুকে আশ্রয় দেয় এবং কাষ্ঠ উৎপাদনে সক্ষম।”


বনভূমি ধ্বংসকরণ সম্বন্ধে Food and Agriculture Organisation (FAO) যে সংজ্ঞা প্রদান করেছেন তা হল – “Defor- estation as the clearing of forest lands for all forms of agriculture and for other land uses such as settlements, other infrastructure and mining."


জলভূমি ধ্বংসের কারণসমূহ | Causes of Deforestation]ঃ মানুষের আবির্ভাবের পূর্বে পৃথিবীর স্থলভাগের অধিকাংশই বনভূমি বা অরণ্যাবৃত ছিল। মানুষের আবির্ভাবের সাথে সাথেই শুরু হয় বন ধ্বংস ক্রিয়া, এরপর কৃষিকার্য শেখার পর, বসতি স্থাপন শিখলে, বনভূমি ধ্বংসের হার দ্রুত বৃদ্ধি পায়। পরবর্তী পর্যায়ে নগরায়ণ ও শিল্পায়নের ফলে সারা বিশ্বজুড়ে নির্বিচারে বনভূমির ধ্বংসলীলা শুরু হয়। ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে সারা পৃথিবীতে মোট স্থলভাগের ৫০% বনভূমি ছিল অর্থাৎ প্রায় ৭০০ কোটি হেক্টর। অথচ বর্তমানে বনভূমির পরিমাণ ২০%, অর্থাৎ ২৫০ কোটি হেক্টর-এরও কম। ক্রান্তীয় বনভূমি অঞ্চলে বন ধ্বংসলীলার হার সবচেয়েবেশি। প্রতি বছর প্রায় ১ লক্ষ বর্গ কিমি স্থানের গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। ফলস্বরূপ নানান সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। পৃথিব বনভূমি ধ্বংসের কারণগুলি আবার দুভাগে ভাগ করা যায়—


নিম্নে উপরিউক্ত বনশূনাকরণ (deforestation) এর প্রাকৃতিক ও মানবিক কারণগুলিকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হল -


🌸প্রাকৃতিক কারণ [Natural Causes]🌸


(ক) প্রাকৃতিক কারণ [Natural Causes]: প্রাকৃতিক যে শক্তিসমূহ বনভূমি ধ্বংস সাধনে সাহায্য করে সেগুলি হল দাবানল ভূমি ধ্বস, আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎগম ইত্যাদি। এগুলি সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হল-


(১) দাবানল [Forestfire)]ঃ অনেক সময় বনভূমিতে গাছে গাছে সংঘর্ষের ফলে, বাজ পড়ে, মানব সমাজ কর্তৃক অসাবধানতার কারনে আগুন লেগে যায়। এই আগুন লাগার ফলে প্রচুর পরিমাণে বনভূমি পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়। একে দাবানল বলে এই দাবানল বনভূমি ধ্বংসের পেছনে অন্যতম কারণ হিসাবে পরিচিত। চীন, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা প্রভৃতি দেখে এটি ঘটে থাকে। সাম্প্রতিককালে ১৯৯৭ সালে ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়াতে এই দাবানলের ফলে কয়েক লক্ষ হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হয়। এছাড়াও সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়াতে ২০০০ সালের এপ্রিল মাসে এই রকম একটা ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে কয়েক লক্ষ হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হয়।


(২) ভূমি ধ্বংস Land slide]: পাহাড়ী অঞ্চলে ধ্বস নামার ফলে সরলবর্গীয় ও মিশ্র বনভূমি ব্যাপক পরিমানে প্রতি বছর বিনষ্ট হয়, যা বনভূমির ধ্বংস ঘটাতে সাহায্য করে। ১৯৫০ সালে দার্জিলিং, শিলং-এ ধ্বসের ফলে প্রচুর পরিমানে বনভূমি ধ্বংস হয়েছিল।


(৩) সামুদ্রিক ঝড় ঝঞ্ঝা [Ocean Turbulence]: সামুদ্রিক ঝড় ঝঞ্ঝা বনভূমির ব্যাপক পরিমানে ক্ষয়ক্ষতি করে থাকে। টাইফুন, টর্নেডো, ঘূর্নি প্রভৃতি বিধ্বংসী ঝড় বনভূমির এতই ক্ষতি করে যে কোন কোন বিশেষ প্রজাতির উদ্ভিদ ঐ অঞ্চলে আর জন্মাতে পারে না। যেমন ১৯৯৯ সালে সুপার সাইক্লোনের ফলে উড়িষ্যার ব্যাপক বনভূমির বিশেষতঃ ম্যানগ্রোভ বনভূমির ধ্বংস সাধন হয়। এছাড়া বাংলাদেশে প্রায় প্রতিবছর এইরকম কারণে ব্যাপক বনভূমি ধ্বংসসাধন হচ্ছে।


(B) অল্পবৃষ্টি [ Acid Rain]: বায়ুমন্ডলের দূষণের মাত্রা এত বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে যে কলকারখানার বর্জ্য পদার্থ, ধোঁয়া, রাসায়নিক দ্রব্যসমূহ জলীয় বাষ্পের সঙ্গে মিশে অ্যাসিড বৃষ্টি ঘটায়। এই অম্লবৃষ্টি গাছের পাতায় খতের সৃষ্টি করে। ফলে বৃদ্ধি ব্যাহত হয় এবং ধীরে ধীরে মারা যায়। এই অম্লবৃষ্টির ফলেও বনভূমির একটা বিরাট অংশ ধ্বংসসাধন হয় প্রতিবছর।


(৫) অগ্ন্যুৎগম [ Volcanic eruption]: আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে একদিকে যেমন অস্বাভাবিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় অপরদিকে লাভা মাটিতে প্রবাহিত হওয়ার ফলে ঐ অঞ্চলে গাছপালা তাপে বেঁচে থাকার আর অনুকূল শর্ত পায় না ফলে গাছগুলি মারা যায়। এই অগ্ন্যুৎপাতের ফলে ফিলিপাইন্‌স, মেক্সিকো, পেরু, জাপান প্রভৃতি দেশে প্রতিবছর বহু অরণ্য ধ্বংস হচ্ছে।


(৫) ক্ষতিকারক কীটপতাকার প্রভাব :[ Influence of hurmful pastisides]: অরণ্য অনেক সময় বিষাক্ত পোকামা দ্বারা আক্রান্ত হয়। বিশেষ করে যদি পঙ্গপাল দ্বারা আক্রান্ত হয় তখন হাজার হাজার বনভূমি নিমেষের দ্বারা ধ্বংস করে ফেলে। ফলে deforestration ঘটাতে এই সব বিষাক্ত পোকা সাহায্য করে থাকে।


(৭) জলবায়ুর পরিবর্তন [Climatic change]: আবহাওয়ার পরিবর্তন একটা বিশাল অঞ্চল ধরে ঘটে থাকে। ফলে কেমন আবহাওয়ার পরিবর্তন হলে এ অঞ্চলে উদ্ভিদ তার বেঁচে থাকার অনুকূল শর্ত আর পার না তাই দেখা যায় কোন আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎসম, অম্লবৃষ্টি, সামুদ্রিক ঝঞ্ঝা প্রভৃতি ঘটে থাকলে তার পরবর্তী সময়ে আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটে এবং যা বনভূমি গড়ে উঠতে বাধা দেয়। এটিও বনভূমি ধ্বংসকরণের ক্ষেত্রে দায়ী।



🌸মানবিক কারণ [ Anthropogenic Causes]🌸


(খ) মানবিক কারণ [ Anthropogenic Causes]: বিভিন্ন ধরনের মানুষের অবৈজ্ঞানিক কার্যকলাপের ফলে বর্তমানে Deforestation এর মাত্রা দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেসব কারণে Deforestation ঘটেছে তা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা:


(১) স্থানান্তর কৃষি [Shifting cultivation]: সেই আদিম কাল থেকে বর্তমান যান্ত্রিক যুগেও মানুষ ঝুমচাষ প্রথা প্রচলিত সেছ। পাহাড়ী এলাকার অধিবাসীরা বনভূমি পুড়িয়ে সেই জমিতে চাষবাস করে। দু-তিন বছর চাষবাস করার পরে ঐ জমি অনুর্বর হলে আবার অন্য জায়গায় বনভূমি পুড়িয়ে নতুন ভাবে চাষের জমি তৈরী করে। এইভাবে প্রতিবছর হাজার হাজার হেক্টর বনভূমি ধ্বংস সাধন হচ্ছে যা Deforestation এর অন্যতম কারণ।


(২) অধিক পশুচারণ [Over Grazing]: জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যেমন খাদ্যশস্যের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি দুধ, ই পনির, মাংস, পশম, চামড়া প্রভৃতি পশুজাত দ্রব্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানোর জন্য পশুপালনের উন্নতির উপর জোর Pওয়া হয়েছে। তাই বহু জায়গায় অরণ্যভূমি ধ্বংস করে নতুন নতুন পশুচারণ ভূমি গড়ে তোলা হচ্ছে। এর ফলে বহু বনভূমি মাসপ্রাপ্ত হচ্ছে। উদাহরণস্বরুপ- ১৯৯২ সালের হিসেব মতো ১৯৭৬ সালে পশুচারণ ভূমির আয়তন ছিল ৩২৫ কোটি হেক্টর। ১৯৯১ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩৫.৭ কোটি হেক্টর। এটিও বন ধ্বংসকরণের অন্যতম প্রধান কারণ।


(৩) বনভূমিকে কৃষিভূমিতে রূপান্তর [ Forest land transfer to Agriculture land) : অত্যাধিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে খাদ্যের চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই খাদ্যের চাহিদা মেটানোর জন্য আরো বেশী পরিমান কৃষিজমির প্রয়োজন হয়। সে কারণে প্রতিবছর সারা পৃথিবীতে গড়ে প্রায় ২৫ লক্ষ হেক্টর জমি চাষ আবাদের আওতায় আনা হয়। এই জমির প্রায় সবটাই বনভূমিকে করে আহরণ করা হয়।


(৪) পার্বত্য অঞ্চলে ধাপ চাষ [Steep cultivation]: পাহাড়ী এলাকার অধিবাসীরা বনভূমি কেটে পাহাড়ের ঢালে ধাপ কেটে চাষ বাস করে থাকে। এর ফলে প্রতিবছর পাহাড়ী এলাকায় বহু পরিমান বনভূমি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।


(৫) দাবানল [ Forest fires]: কোনো অঞ্চলে কোন বিশেষ মুহুর্তের শুষ্কতা ঐ অঞ্চলে দাবানলের প্রাদুর্ভাব ঘটার ফলে বনভূমি ধ্বংসসাধিত হয়। কিন্তু মানুষের অসতর্কতায়ও বনভূমি পুড়ে ধ্বংস হয়। যেমন-পিকনিকের সময়, এমনকি বিড়ি, সিগারেটের আগুন থেকেও বনভূমি ধ্বংস হতে পারে। বনের মধ্য দিয়ে বা পাশ দিয়ে ছুটন্ত রেল ইঞ্জিনের আগুনের ফুলকিতে বনে অগ্নিকান্ড শুঁতে পারে। উদাহরণস্বরূপ- গত কয়েক বছরে U.S.A বনে ১ লক্ষটি অগ্নিকান্ডের মধ্যে ৯০ শতাংশ মানুষের অসতর্কতায়। সাংঘটিত হয়েছে।


(6) কাষ্ঠ শিল্প [ Lumbering) : সারা বিশ্বে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কাঠের চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন ৩৩ শতাংশ নির্মান কার্যে, ৫-৬ শতাংশ কাগজ ও কাষ্ঠ উৎপাদনে, কৃত্রিম তন্তু উৎপাদনের কাজে ১ শতাংশ ইত্যাদি কাজে কাঠের " লিমিত যোগান দরকার। এই অস্বাভাবিক চাহিদা মেটানোর জন্য বনভূমি ধ্বংস করা হয়। ফলে বনভূমি ধ্বংসকরণের মাত্রা দিন দিন দূত হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।


(৭) নঘুমুখী নদী পরিকল্পনা [ Multipurpose River valley project ]: বহুমুখী নদী পরিকল্পনায় জলবিদ্যুৎ উৎপাদন পার হতে গেলে নদীতে বাঁধ দেওয়া হয়। এই বাঁধের পেছনে জলাধার তৈরী করতে গিয়ে প্রচুর পরিমাণে বনভূমি কেটে নষ্ট করতে। হয়। ফলে বন ধ্বংসকরণের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।


উদাহরণ—নর্মদা নদীর উপর তেহরী বাঁধ নির্মান করে যে সর্দার সরোবর পরিকল্পনা তৈরী করা হয়েছে তাতে বহু বনভূমি ধ্বংস


(৮) জৈবিক প্রভাব [Biological Factors]: জৈবিককরণেও বনভূমি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। বনভূমিতে কৃষি ফার্ম তৈরী করা হচ্ছে। এছাড়া বনভূমি সংলগ্ন এলাকাতে যেসব কৃষিভূমি রয়েছে যেখানে কীটনাশক, রাসায়নিক সার, ঔষধ প্রয়োগ করার ফলে পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ বনভূমি এলাকায় এসে বনভূমির ক্ষতিসাধন করে থাকে।




 Semester 6

Geography (General) (Generalসাজেশন ( Part-1 ) 




TAG:- 6th semester, BA 6th Semester, BA general, Geography(General) ,BA Geography(General) Suggestions,

 

তথ্য সংগ্রহঃ BA-6th-Semester-6-Geography-General-Suggestions

 

Calcutta University  Under CBCS ( system ) , Semester (VI) Geography(General)  General Paper DSE-B2  , BA 6th Semester ( Geography(General)   General ) Suggestions . BA Geography(General)  suggestion , CBCS Geography(General)   Suggestions

 

 

বাকি প্রশ্নের উত্তর শীঘ্রই Publish করা হবে 

 

**** যদি কোন ভুল থেকে থাকে তবে তা   Typing mistake এর জন্য    আমাদের  comment   করে জানান  আমরা তা সংশোধন করে দেবার চেষ্টা করবো ****

 

বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ  আবশ্যিক  বিষয়  সেই প্রাথমিক স্তর থেকে মাধ্যমিক , উচ্চিমাধ্যমিক , স্নাতক , স্নাতকত্তর এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা যেমন WBCS , PSC , SSC , UPSC , WBP , Primary TET , SET , NET  প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্ব পূর্ন বিষয়  

তাই এই সবের কথা মাথায় রেখে আমরা  বাংলার শিক্ষা  e-Portal  এর সাহায্যে   সমস্ত শিক্ষার্থী দের কাছে এই সমস্ত বিষয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর  সকল বিষয়ে  Online Exam   Practice এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো  

 

No comments

Featured Post

Semester 2 History Suggestions - Questions Set-1 -স্নাতক ইতিহাস || History General Semester 2 - || History Suggestion for 2nd Semester of Calcutta University under CBCS System

   History  Suggestion for 2nd Semester of Calcutta University under CBCS System  History   Suggestions( BA General )  with Answer  Semester...

Powered by Blogger.