মৃত্তিকা কাকে বলে? ভারতে মৃত্তিকার শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করো। ভূগোল ।। Geography ।। প্রশ্নোত্তর আলোচনা
মৃত্তিকা কাকে বলে? ভারতে মৃত্তিকার শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করো।
ভূগোল ।। Geography ।। প্রশ্নোত্তর আলোচনা
🌼মৃত্তিকা কাকে বলে?🌼
ভূত্বকের উপরের স্তরে অবস্থিত সুক্ষ্ম শিলা দিয়ে গঠিত নরম ও শিথিল স্তরভাগকে মাটি বা মৃত্তিকা বলে।
🌻ভারতের মৃত্তিকার শ্রেণিবিভাগ🌻
মাটির উৎপত্তি, বৈশিষ্ট্য, জলধারণ ক্ষমতা, জৈব ও খনিজ পদার্থের উপস্থিতি ও পরিমাণ, রং, প্রথন, গঠন ও জলবায়ুর পার্থক্যের ভিত্তিতে ভারতীয় কৃষি গবেষণা পরিষদ (The Indian Council of Agricultural Research বা ICAR) ভারতের মাটিকে প্রধান আটটি ভাগে ভাগ করেছে। কিন্তু পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত ছয়টি মাটি সম্পর্কে আলোচনা করা হল ।
🌸1. পলিমাটি🌸
আঞ্চলিক বণ্টন : ভারতের পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, গুজরাত, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, অসম, ত্রিপুরা, ওডিশা রাজ্যের বেশিরভাগ অংশ, সিন্ধু-গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র সমভূমি অঞ্চল এবং পূর্ব ও পশ্চিম উপকূলীয় সমভূমি অঞ্চলে বিশেষত মহানদী, গোদাবরী, কৃষ্ণা, কাবেরী ইত্যাদি নদীর মোহানায় পলিমাটি দেখা যায়। ভারতের সবচেয়ে বেশি স্থান জুড়ে (15 লক্ষ বর্গকিমির বেশি) এই মাটি অবস্থান করছে।
উৎপত্তি: উত্তর ভারতের সিন্ধু গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র নদীসমূহ হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চলের পাললিক শিলা ক্ষয় করে নদীগুলির অববাহিকায় পলিমাটি সঞ্চয় করেছে। আবার, উপকূলবর্তী অঞ্চলে মালভূমির কঠিন শিলা থেকে পলি সৃষ্টি হয়েছে ও তা সঞ্চিত হয়েছে।
শ্রেণিবিভাগ: ভূতাত্ত্বিক বিচারে, পলিমাটি দুপ্রকার, যথা- [i] খাদার (নবীন), [ii] ভাঙ্গর (প্রাচীন)। নদী তীরবর্তী নবীন পলিমাটিকে খাদার বলে। এই মাটি খুব উর্বর। নদী থেকে দূরবর্তী প্রাচীন পলিমাটিকে ভাঙ্গর বলে। গুজরাতে এই মাটির স্থানীয় নাম গোরটি (gorat)। এই মাটি অপেক্ষাকৃত প্রবীণ। তাই এর উর্বরতা শক্তি বেশ কম। আবার, হিমালয় পর্বতের পাদদেশীয় অঞ্চলের পলি, বালি, কাঁকর, নুড়িযুক্ত মাটির স্থানীয় নাম ভাবর। উচ্চ গঙ্গা সমভূমিতে জলাভূমির মাটিকে ধাঙ্কর বলে।
খাদার বা নবীন পলিমাটি আবার তিনটি ভাগে বিভক্ত। যথা—1. দোআঁশ মাটিঃ এঁটেল বালি, পলি, কাদা প্রায় সমপরিমাণে থাকে। ফসলের পক্ষে আদর্শ এই মাটিতে ধান, গম, সরিষা ইত্যাদির চাষ হয়। পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশ, বিহার ও পশ্চিমবঙ্গে এই মাটি দেখা যায়। 2. এঁটেল মাটি: কাদার ভাগ বেশি হওয়ায় এর জলধারণ ক্ষমতা বেশি। গাঙ্গেয় ও ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ অঞ্চলে, পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণাংশে এই মাটি দেখা যায়। ধান ও পাট চাষের জন্য এই মাটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। 3. বেলেমাটি: বালির ভাগ বেশি হওয়ায় জলধারণের ক্ষমতা অনেক কম। এই মাটিতে আলু, শশা, তরমুজ ইত্যাদির চাষ হয়। গাঙ্গেয় সমভূমির পশ্চিমদিকে এই মাটি দেখা যায়।
বৈশিষ্ট্য : [i] পলিমাটি অতি সুক্ষ্ম প্রথনের এটি অতি মিহিদানার পলি, বালি ও কাদা কণার মিশ্রণে গঠিত। [ii) পলিমাটির রং মূলত ধূসর এবং গভীরতা সর্বত্র সমান নয়। [iii] ফসফরাস, পটাশিয়াম, কর্দম খনিজের পরিমাণ বেশি। কিন্তু জৈব পদার্থ ও নাইট্রোজেনের পরিমাণ কম। [iv]. এই মাটি pH হলে 6.5 থেকে 8.4। [v] মাটির জলধারণ ক্ষমতা বেশি এবং অত্যাধিক উর্বর। [vi} এই মাটি হালকা আম্লিক থেকে হালকা ক্ষারকীয় প্রকৃতির হয়। উৎপাদিত শস্য: এই মাটি অতি উর্বর বলে কৃষির বিশেষ সহায়ক। ধান, গম, আখ, পাট, তৈলবীজ, আলু ও শাকসবজি এই মাটিতে উৎপন্ন হয়।
🌸2. কৃষ্ণ মৃত্তিকা বা কালোমাটি 🌸
আঞ্চলিক বণ্টন : ভারতের প্রায় 5.46 লক্ষ বর্গকিমি স্থান জুড়ে এই মাটি দেখা যায়। দাক্ষিণাত্য মালভূমির প্রায় অর্ধেক অংশই কৃয় মৃত্তিকা দ্বারা আচ্ছাদিত। সমগ্র মহারাষ্ট্র, কর্ণাটকের উত্তরাংশ, তামিলনাড়ুর উত্তরাংশ, গুজরাতের পূর্বাংশ, রাজস্থানের দক্ষিণাংশ, মধ্যপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানা রাজ্য এই মাটিতে পূর্ণ। স্থানীয়ভাবে কৃয় মৃত্তিকা রেগুর নামে পরিচিত।
উৎপত্তি: প্রধানত আর ব্যাসল্ট, ডলেরাইট ও অন্য ক্ষারকীয় আগ্নেয় শিলা থেকে সৃষ্টি হয় এই মাটি। এ ছাড়া চুন ও ফেলসপার সমৃদ্ধ গ্র্যানাইট ও নিস্ শিলা থেকে এই মাটি সৃষ্টি হয়। \
বৈশিষ্ট্য: [1] এই মাটি মোটামুটি সূক্ষ্ম প্রথনের। বালির পরিমাণ খুবই কম । এই মাটিতে পলি ও কাদার ভাগ (20-60%) বেশি থাকায় জলধারণ ক্ষমতা বেশি।
[ii] বিভিন্ন খনিজ ও হিউমাস বেশি থাকায় এই মাটির রং কালো।
[iii] এই মাটি প্রধানত মন্টমোরিলো- নাইট, নাইট্রোজেন, ক্যালশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম খনিজসমৃদ্ধ। তাই এই মাটি খুব উর্বর। pH মান 6.5 থেকে 8.4।
[iv] মন্টমোরিলোনাইট খনিজের উপস্থিতির জন্য এই মাটি জলে ভিজে গেলে আঠালো হয় এবং শুকনো হলে সহজেই ভেঙে যায়।
উৎপাদিত শস্য: কার্পাস এই মাটিতে সবচেয়ে বেশি জন্মায়, তাই এই মাটির নাম কৃয় কার্পাস মৃত্তিকা। তা ছাড়া ভুট্টা, মিলেট, তামাক, আখ, তৈলবীজ, ডাল, পেঁয়াজ, আঙুর ইত্যাদি শস্যেরও চাষ হয়।
🌸3. লোহিত মৃত্তিকা বা লালমাটি🌸
আঞ্চলিক বণ্টন: ভারতে লালমাটি প্রায় 7 লক্ষ বর্গকিমি অঞ্চল জুড়ে আছে। কর্ণাটকের দক্ষিণ-পূর্বদিক, অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্বদিক, ওডিশা, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া ও বীরভূম জেলা, ছত্তিশগড়, উত্তর-পূর্ব ভারতের অসমের দক্ষিণাংশ, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড ইত্যাদি স্থানে এই মাটি দেখা যায়।
উৎপত্তি : অত্যধিক উয়তা ও আর্দ্রতার জন্য প্রাচীন গ্রানাইট ও নিস্ শিলা রাসায়নিক আবহবিকারের কবলে পড়ে এই মাটির সৃষ্টি করে।
বৈশিষ্ট্য: [i] এই মাটিতে লোহার পরিমাণ বেশি থাকায় রং লাল। [ii] বালি ও পলির ভাগ থাকায় এই মাটি বেলে-দোআঁশ প্রকৃতির হয়। (iii) মাঝারি থেকে সূক্ষ্ম দানাযুক্ত প্রথনের হয়। [iv] এই মাটির জলধারণ ক্ষমতা কম। মাটি আম্লিক pH মান 5.5 থেকে 7.5 প্রকৃতির খার।
উৎপাদিত শস্য: ধান, গম, তুলা, আখ, বাদাম, ভুট্টা, সোয়াবিন, ভিসি, তামাক, ডাল, মিলেট প্রভৃতির চাষ হয়।
🌸4. ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা 🌸
আঞ্চলিক বণ্টন : পুর্বষাটের পার্বত্য অঞ্চল, বিহারের রাজমহল পাহাড়, অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, পশ্চিমঘাট পর্বত ও মেঘালয় মালভূমির কিছু অংশ ও পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাংশে এই ধরনের মাটি দেখা যায়। ভারতের প্রায় 1.40 লক্ষ বর্গকিমি (2.62%) স্থান জুড়ে এই মাটি বিস্তৃত আছে।
উৎপত্তি: ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় উন্ন-আর্দ্র অঞ্চলে এই ধরনের মাটি সৃষ্টি হয়। এই অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাতের ফলে আবহবিকারগ্রস্ত প্রাচীন শিলাস্তর থেকে সিলিকা ও সেস্কুইঅক্সাইড অপসারিত হয়ে লোহা, অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড ও হাইড্রক্সাইড অবশিষ্টরূপে পড়ে থাকে। এভাবে ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা সৃষ্টি হয়।
বৈশিষ্ট্য: [i] এই মাটির রং লাল, বাদামি, হলদে বাদামি ইত্যাদি হয়। [II] জল থাকলে কদম কণার পরিমাণ বেশি থাকায় এই মাটি নরম, কিন্তু শুকিয়ে গেলে ইটের মতো শক্ত হয়ে যায়। [ii] এই মাটিতে লোহা, বক্সাইট, ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইড, কোয়ার্টজ ইত্যাদি খনিজ থাকে। [iv] এই মাটি আম্লিক প্রকৃতির pH মান 5.5 এর কম এবং এতে চুন, পটাশ, ফসফরাস ও নাইট্রোজেনের পরিমাণ কম থাকে। তাই এই মাটি অনুর্বর।
উৎপাদিত শস্য: জলসেচ ও সার প্রয়োগ করে এই মাটিতে চা, কফি, রবার ও বাদাম চাষ করা হয়।
🌸5. পার্বত্য মৃত্তিকা 🌸
আঞ্চলিক বন্টন: উত্তরের হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলের সমগ্র অংশে, দক্ষিণে নীলগিরি ও পশ্চিমঘাট পর্বতের অরণ্য অঞ্চলের কিছু অংশে এই ধরনের মাটি দেখা যায়। ভারতের প্রায় 1.60 লক্ষ বাকিমি স্থান জুড়ে পার্বত্য অঞ্চলের রাজ্যগুলিতে এই মাটি রয়েছে।
উৎপত্তি: পার্বত্য অঞ্চলে উদ্ভিদের ডালপালা পচে গিয়ে জৈবাংশ বা হিউমাস মাটিতে মিশে এই মাটির সৃষ্টি তুলো হয়।
বৈশিষ্ট্য : [I] মাটির রং ধূসর, ছাই, কালো প্রভৃতি হয়। [১] মাটির প্রথন দোআঁশ ও বেলে-দোআঁশ প্রকৃতির এবং মুল থেকে কর্কশ দানাযুক্ত হয়। [iii] মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ বেশি কিন্তু ফসফরাস ও পটাশের পরিমাণ কম। [iv] এই মাটি প্রধানত অম্লধর্মী এর মান (pH 5-6.5) ও অনুর্বর প্রকৃতির। উৎপাদিত শস্য: চা, কফি, ফল, মশলা, ধান, ভুট্টা ইত্যাদির চাষ এই মাটিতে ভালো হয়।
🌸6. মরু মৃত্তিকা🌸
আঞ্চলিক বন্টন: আরাবল্লি পর্বতের পশ্চিমে রাজস্থানের মরুভূমি এবং সংলগ্ন হরিয়ানা, গুজরাত ও পাঞ্জাবের কিছু অংশে প্রায় 1.46 লক্ষ বর্গকিমি স্থান জুড়ে মরু ও শুষ্ক অঞ্চলে বালিমাটি দেখা যায়।
উৎপত্তিঃ বৃষ্টিপাত (25 সেমি) কম হওয়ায় যান্ত্রিক আবহবিকারের দ্বারা সুদীর্ঘকাল ধরে বেলেপাথরের পাহাড়গুলি ক্ষয় হয়ে এই মাটির সৃষ্টি হয়েছে।
বৈশিষ্ট্য: [i] মাটির রং ধূসর বাদামি, বাদামি-হলুদ ও হালকা হলুদ। [II] মাটির এখন বেলে ও বেলে- দোআঁশ। এবং কর্কশ থেকে মাজারি মিহি নিযুক্ত হয়। [iii] মাটিতে লবণের ভাগ (ক্যালশিয়াম কার্বনেট) খুব বেশি। কিছু কিছু মাটিতে অত্যধিক পরিমাণে দ্রবীভূত লবণ থাকে। [iv] এই মাটি অত্যন্ত ক্ষারকীয় (pH-এর মান 7.6 থেকে 9.2) ও অনুর্বর প্রকৃতির। [v] এই মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ খুবই কম এবং জলধারণ ক্ষমতা কম। উৎপাদিত শস্য: ফসফেট ও নাইট্রেট থাকায় জলসেচের ফলে মাটি উর্বর হয়। এজন্য এই মাটিতে গম, যব, মিলেট, তুলো, ডাল, তৈলবীজ, ভুট্টা ইত্যাদি চাষ করা হয়।
আরও দেখুন👇
১. মৃত্তিকাক্ষয় কাকে বলে? মৃত্তিকাক্ষয়ের কারণগুলি আলোচনা করো।
২. মৃত্তিকাক্ষয়ের ফকাফল গুলি আলোচনা করো।
৩. মৃত্তিকা সংরক্ষণের পদ্ধতি গুলি লেখো।
বাকি প্রশ্নের উত্তর শীঘ্রই Publish করা হবে
**** যদি কোন ভুল থেকে থাকে তবে তা Typing mistake এর জন্য । আমাদের comment করে জানান আমরা তা সংশোধন করে দেবার চেষ্টা করবো ****
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় । সেই প্রাথমিক স্তর থেকে মাধ্যমিক , উচ্চিমাধ্যমিক , স্নাতক , স্নাতকত্তর এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা যেমন WBCS , PSC , SSC , UPSC , WBP , Primary TET , SET , NET প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্ব পূর্ন বিষয় ।
তাই এই সবের কথা মাথায় রেখে আমরা বাংলার শিক্ষা e-Portal এর সাহায্যে সমস্ত শিক্ষার্থী দের কাছে এই সমস্ত বিষয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ও সকল বিষয়ে Online Exam Practice এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো ।
এখানে মাধ্যমিকের , মাধ্যমিক বাংলা , মাধ্যমিক ইংরেজী , মাধ্যমিক গণিত , মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ইতিহাস ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ , উচ্চ-মাধ্যমিক এর ( একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনীর ) বাংলা , ইংরেজী , ভূগোল , শিক্ষা-বিজ্ঞান , দর্শন , রাষ্ট্র বিজ্ঞান , পরিবেশ পরিচয় , পুষ্টি বিজ্ঞান , সংস্কৃত , ইতিহাস , , স্নাতক ( জেনারেল ) কম্পালসারি বাংলা , কম্পালসারি ইংরেজী , কম্পালসারি পরিবেশ , বাংলা ( সাধারন ) , শিক্ষা বিজ্ঞান , দর্শন , ইতিহাস , ভূগোল , সমাজবিদ্যা , Physical Education , প্রভৃতির সমস্ত বিষয়ের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন , সালের প্রশ্ন ও তার যথাযথ উত্তরসহ , এবং Online পরীক্ষা অভ্যাসের সুযোগ থাকবে ।
Calcutta University Under CBCS ( system ) , Semester (II) Education General , BA 2nd Semester ( Education General ) Suggestions . HS Education suggestion , উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবিজ্ঞান ,
No comments