History Suggestions ( DSE-B2 ) Suggestion for 6th Semester of Calcutta University under CBCS System
স্নাতক ইতিহাস || History General -পর্ব-8- Semester 6 Paper - ( DSE-B2 ) - প্রশ্নঃ ষোড়শ শতকের আটলান্টিক দাস বাণিজ্য সংক্ষেপে আলোচনা করো।অথবা. ট্রান্স আটলান্টিক স্নেন্ড ট্রেড সম্পর্কে লেখো। বা, ইউরোপীয় অর্থনীতিতে আফ্রিকান দাস ব্যবস্থা কতখানি প্রভাব ফেলেছিল। ২) ইউরোপে সামন্তপ্রথার পতন বা অবক্ষয়ের কারণগুলি আলোচনা করো। || History Suggestion for 6th Semester of Calcutta University under CBCS System
ইতিহাস ( DSE-B2 ) Suggestions( BA General ) with Answer
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস সাজেশন ( উত্তরসহ )
BA ( General 6th Semester )
আরো দেখো
Compulsory Bengali ( আবশ্যিক বাংলা ) Suggestions Semester-6( VI)
6th Semester General History ( DSE-B-2 ) Suggestions Calcutta University ( CBCS System )
প্রশ্ন- ষোড়শ শতকের আটলান্টিক দাস বাণিজ্য সংক্ষেপে আলোচনা করো।
অথবা. ট্রান্স আটলান্টিক স্নেন্ড ট্রেড সম্পর্কে লেখো। বা, ইউরোপীয় অর্থনীতিতে আফ্রিকান দাস ব্যবস্থা কতখানি প্রভাব ফেলেছিল।
উত্তর :- পঞ্চদশ শতকে ভৌগোলিক অভিযানের হাত ধরে এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার মানুষের সঙ্গে ইউরোপীয় মানুষরা পরিচিতি লাভ করেছিল। এই ভৌগোলিক অভিযান যেমন একদিকে বাণিজ্য অর্থনীতির সূচনা করেছিল তেমনি উপনিবেশ বিস্তার, শিল্পের বিকাশ ও কাঁচামালের যোগান হিসাবে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিল। ভৌগোলিক অভিযানের সূত্র ধরে ষোড়শ শতকে আটলান্টিক বাণিজ্যের হাত ধরে দাস বাণিজ্য এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। দাসত্ব বলতে বোঝায় কোনো মানুষকে জোরপূর্বক শ্রম দিতে বাধ্য করা এবং এক্ষেত্রে কোনো মানুষকে অন্য মানুষের অস্থাবর সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা হয়। কাউকে তার ইচ্ছার পরিবর্তে দাস করা যেতে পারে। এটি হতে পারে তার আটক, জন্ম, ক্রয় করার সময় থেকে। দাসদের অনুমতি ব্যতিরেকে স্থান বা মালিককে ত্যাগ করা, কাজ না করার, বা শ্রমের মজুরি পাবার অধিকার নেই। কিছু সমাজে নিজের দাসকে হত্যা করার আইন সঙ্গত, এবং অন্যান্য স্থানে এটি একটি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত।
প্রাচীনকালে এবং মধ্যযুগে সমাজে মানুষ কেনা বেচার একটি প্রথা ছিল। বিভিন্ন মূল্যের বিনিময়ে মানুষ কেনা যেত। এই প্রচলিত প্রথাটিকেই দাস প্রথা বলা হয়ে থাকে। দাস অথবা দাসী বাজারে পণ্যের মতোই বিক্রি হত। বর্তমানে যেমন পণ্য বেচা ও কেনার বাজার আছে অতীতেও দাস-দাসী বিক্রি অথবা ক্রয়ের জন্য আলাদা বাজার ছিল। তখন দাসদাসী আমদানি এবং রপ্তানিতে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হত এবং এটা দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলত। ভৌগোলিক অভিযানের ফলে ইউরোপীয়রা এশিয়া-আফ্রিকার দেশগুলিতে বাণিজ্য ও উপনিবেশ স্থাপনে এগিয়ে আসে। তারা আদিবাসীদের একটু একটু করে সরিয়ে দিয়ে দখল করতে লাগল তাদের জমি। ইউরোপীয়দের কাছে অভাব ছিল প্রচুর পরিমাণের আবাদযোগ্য জমির। এই মহাদেশগুলির বিপুল পরিমাণের আবাদযোগ্য জমি থাকলেও জমির জঙ্গল কেটে চাষযোগ্য করার মতো জনবল তাদের ছিল না। সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে ইউরোপীয়রা আফ্রিকা থেকে লাখো লাখো কালো মানুষ ধরে এনেছিল কৃষিজমিতে কাজ করানোর উদ্দেশ্যে।
আফ্রিকা থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পার হয়ে আমেরিকায় দাস ধরে আনা হত বলে ইতিহাসে তা ট্রান্স আটলান্টিক স্লেভ ট্রেড হিসেবে পরিচিত।
ইউরোপীয়দের কাছে অনুন্নত আফ্রিকার কালো মানুষের চাহিদা ছিল বেশি। আফ্রিকান দাসের মধ্যে হাবশি ও কাফ্রির চাহিদা ছিল বেশি। দাসদের দিয়ে দুই ধরনের কাজ করানো হত–কৃষিকাজ এবং গার্হস্থ্য কাজ। তখন সমাজে গুটি কয়েক দাস রাখা একটি সামাজিক মর্যাদার ব্যাপার ছিল। তাছাড়া উচ্চবিত্তরা তাদের দাসদের দিয়ে বিভিন্ন কৃষি কাজ করতেন। যেমন- হালচাষ, সেচের পানি, মাটি উর্বর করানো, গবাদি পশু পালন, তাদের রক্ষণাবেক্ষণ ইত্যাদি কাজ করত। দাসীদের সাধারণত রাখা হত যৌন লোভ, লালসা পূরণ করার জন্য। তাদের উপপত্নী করে রাখা হত এবং তাদের সন্তানদেরও দাস রূপে রাখা হত বা বিক্রি করা হত।।
ইউরোপ থেকে দাস ভর্তি প্রথম জাহাজটি আমেরিকায় পৌঁছায় ১৫০২ সালে। এই জাহাজটি ছিল একটি স্প্যানিশ জাহাজ। যদিও ষোড়শ শতক থেকে দাসব্যবসা ছিল পুরোপুরি পর্তুগীজ ও স্প্যানিশদের হাতে। সময়ের সাথে সাথে এই ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স। ষোড়শ শতক থেকে শুরু করে দাস ব্যবসা ঊনবিংশ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিনশো বছর ধরে চলতে থাকে। এই সময়ে দাস হিসাবে ধরে আনা হয়েছিল আফ্রিকা থেকে প্রায় দেড় কোটি থেকে দুই কোটির মতো নারী, পুরুষ ও শিশুকে। যাদের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগই মারা পড়েছিল সমুদ্রপথে। ঐতিহাসিকদের মতে এই সময় প্রায় ৪০ লক্ষ্যের মতো দাস আনা হয়েছিল ব্রাজিল থেকে। শুধু তাই নয় ৪০ লক্ষ দাস ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। বাকিদের পাঠানো হয়েছিল হাইতি ও অন্যান্য ক্যারিবীয় দেশগুলিতে।
মূলত দাস ব্যবসার কেন্দ্রস্থল ছিল পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলীয় অঞ্চল যেট বিস্তৃত ছিল সেনেগাল থেকে অ্যাঙ্গোলা পর্যন্ত। ষোড়শ শতকে দাস ব্যবসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলো ছিল বেনিন, টোগো এবং নাইজেরিয়ার পশ্চিম উপকূল। তাই এই এলাকাগুলিকে স্লেভকোস্ট বা দাসের উপকূল বলা হত। যুদ্ধবন্দি অপরাধী, ঋণগ্রস্ত ও বিদ্রোহীদেরকে স্থানীয় আফ্রিকানদের কাছ থেকে দাস হিসেবে কিনে নিত ইউরোপীয় দাস ব্যবসায়ীরা। শুধু তাই নয় অনেক সাধারণ মানুষকেও দাস ব্যবসায়ীরা অপহরণ করে দাস হিসেবে বেচে দিত। এই সময় আফ্রিকা থেকে প্রায় ৪৫টি ছোট বড় জাতিগোষ্ঠী থেকে দাস ধরে আনা হত, এদের বেশিরভাগই ছিল আদিবাসী বা আফ্রিকার স্থানীয় সংস্কৃতির অনুসারী।
দাসদেব ধরে আনা হত জোর করে। তাই তাদের বাধ্য করার জন্য বিভিন্ন রকমের অত্যাচার করা ছিল দাস ব্যবসায়ীদের কাছে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। বিপুল সংখ্যক দাস মারা পড়ত সমুদ্রপথে আটলান্টিক পাড়ি দেওয়ার সময়। জাহাজগুলোতে খরচ বাঁচানোর জন্য গাদাগাদি করে মানুষ ওঠানো হত। থাকত না স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও পর্যাপ্ত খাবার। তবে সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি হত আমেকিায় নিয়ে আসার পর। এখানকার সিজনিং ক্যাম্পগুলোতে মারা পড়ত ডায়রিয়া, আমাশয় প্রভৃতি রোগে প্রায় এক তৃতীয়াংশ দাস। অনেক দাস এই অপমানের গ্লানি থেকে বাঁচতে পালানোর সময় মারা পড়ত। কেউবা আবার আত্মহত্যা করত। দাসরা বিবেচিত হত সম্পত্তি হিসেবে। আমেরিকান ভূমি ব্যবসায়ীদের কাছে দাসরা ছিল কেবল কৃষিকাজের মাংস যন্ত্র।
শিল্পবিপ্লবের আগে পর্যন্ত ইউরোপের উপনিবেশগুলির অর্থনীতি ছিল দাসনির্ভর। উত্তর আমেরিকার তুলা এবং ব্রাজিল ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের চিনি ছিল ইউরোপের বৃহৎ ও প্রধান অর্থকরী ফসল। যদিও শিল্প বিপ্লবের পর থেকে দাস অর্থনীতির অবদান অনেকটা কমতে থাকে এবং ঊনবিংশ শতক থেকে বিভিন্ন জায়গা দাস বিদ্রোহ এবং দাস প্রথা বিলোপের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয়। বর্তমান হাইতি ও ডোমিনিকান রিপাবলিকান অঞ্চলে প্রথমে দাসপ্রথার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হয়। পরবর্তীকালে ১৮০৭ খ্রিস্টাব্দে ইংলান্ড এবং ১৮০৮ খ্রিস্টাব্দে যুক্তরাষ্ট্র তাদের আফ্রিকান দাসদের মুক্তি দেয়। ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দে ফ্রান্স এবং ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে যুক্তরাজ্য আইন প্রণয়ন করে দাসপ্রথা নিষিদ্ধ করেন। যদিও এইসময় অবৈধভাবে তখনও দাস প্রথা প্রচলিত ছিল। ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন কনফিসকেশন অ্যাক্ট নামে আইন পাস করে পুরোপুরিভাবে দাসপ্রথা নিষিদ্ধ করে দেন।
=====================
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
ইউরোপে সামন্তপ্রথার পতন বা অবক্ষয়ের কারণগুলি আলোচনা করো।
উত্তর :- সামন্তপ্রথা ছিল মধ্যযুগীয় সমাজব্যবস্থার একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য। খ্রিস্ট্রিয় দশম থেকে একাদশ শতাব্দীতে ইউরোপে সামন্তপ্রথার যে চরম বিকাশ ঘটেছিল তা শুরু হয়েছিল খ্রিস্টিয় সপ্তম থেকে অষ্টম শতকের মধ্যভাগে। সামন্তপ্রহার অবক্ষয়ের সূত্রপাত ঘটেছিল খ্রিস্ট্রিয় দ্বাদশ শতাব্দীর শেষভাবে। এই অবক্ষয়ের কারণগুলি পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হল
➤প্রথমত, সামন্ততন্ত্রের প্রধান ভিত্তি ছিল কৃষি। জমির মালিকানা থাকত সামন্তপ্রভুদের হাতে। আর ভূমিদাস বা সার্ফরা বাধ্য থাকত বিনা বেতনে ঐসব জমিগুলিতে চাষাবাদ করতে। ক্রমে নতুন নতুন শহর বা নগর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসা বাণিজ্যও প্রসার লাভ করতে থাকে। ফলে সামন্তপ্রভুদের ছেড়ে ভূমিদাসরা কলকারখানার কাজে নিযুক্ত হতে শুরু করে।
➤ দ্বিতীয়ত, দ্বাদশ শতকে যে ধর্মযুদ্ধ বা ক্রসেড শুরু হয়েছিল তাতে বহু সামন্তপ্রভু যোগদান করেছিলেন। এই ধর্মযুদ্ধের ফলে সামন্তপ্রভুদের প্রচুর অর্থব্যয় হয়, এমনকি সামন্তদের অনেকে মারাও যান। জীবিতাবস্থায়, ভগ্নহৃদয়ে কিছু সামন্ত দেশেও ফিরে গিয়েছিলেন। কিন্তু তারা ছিলেন আর্থিক ও মানসিক উভয়দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপর্যস্ত।
➤ তৃতীয়ত, ধর্মযুদ্ধের পর ইউরোপীয়রা, আরবীয়দের সংস্পর্শে আসে। তাতে আরবীয় জ্ঞান বিজ্ঞান ও শিল্পচর্চার প্রভাব ইউরোপীয়দের মধ্যে প্রসার লাভ করে। ফলস্বরূপ ইউরোপবাসীদের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটে। ধীরে ধীরে সামন্তপ্রথার বিরদ্ধে ইউরোপীয় জনসাধারণের মনে ক্ষোভের সঞ্চার হয়।
➤ চতুর্থত, শিল্প ও বাণিজ্যের বিকাশ লাভের ফলে সমাজে শিল্পপতি ও বণিক শ্রেণির উদ্ভব ঘটে। এরা শক্তি সঞ্চয় করতে করতে সমাজে সৃষ্টি করল মধ্যবিত্ত শ্রেণির। এই মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনদর্শন ছিল সামন্তপ্রভুদের থেকে ভিন্ন ধরনের। এরা যুক্তিবাদী ও কুসংস্কারমুক্ত হওয়ায় এদের সঙ্গে সামন্তদের বিরোধ বাধে।
➤ পঞ্চমত, চতুর্দশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের বুকে নেমে আসে ‘ব্ল্যাক ডেথ' নামে এক ভয়ঙ্কর মহামারী। এর ফলে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ভূমিদাসের মৃত্যু ঘটে। জনসংখ্যা হ্রাস পেলে মানুষের তুলনায় জমির অনুপাত বেড়ে যায়। কৃষক ও ভূমিদাসের স্বল্পতায় শ্রমশক্তির অপ্রতুলতার কারণে সামন্ততান্ত্রিক উৎপাদন ব্যাহত হয় এবং সামন্তপ্রভুর আয় কমে যায়। সামন্তপ্রভুর আয় বৃদ্ধি বিকল্প কোনো পথ না থাকায় সামন্তপ্রথা দুর্বল হয়ে পড়ে।
➤ ষষ্ঠত, চতুর্দশ শতাব্দীতে বহু স্থানে বিভিন্ন কারণে কৃষকরা বিদ্রোহ করে। তাদের মধ্যে অনেকে শহরে এসে কারখানায় শ্রমিক বা শিল্পী হিসেবে যোগদান করে আবার অনেকে ছোটখাটো স্বাধীন ব্যবসা শুরু করে। অনেকে পালিয়ে গিয়ে স্বাধীন প্রজায় পরিণত হয়। এইভাবে সামন্তপ্রথার অবক্ষয়ের সূচনা হয়।
➤ সপ্তমত, ভূমিদাসের ওপর সামন্তপ্রভুদের সীমাহীন শোষণ ও নির্যাতনকে সামন্ততন্ত্রের পতনের অন্যতম কারণ বলে মনে করা হয়। সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থায় ভূমিদাসদের স্বাধীনতা প্রায় ছিল না বললেই চলে। তীব্র অত্যাচার ও শোষণের ফলে বিভিন্ন স্থানে ভূমিদাস বিদ্রোহ সংঘটিত হতে থাকে যা সামন্ততন্ত্রের ভিত্তি দুর্বল করে দেয়।
➤ অষ্টমত, বারুদের আবিষ্কার যুদ্ধনীতির ক্ষেত্রে এক বিরাট পরিবর্তন ঘটায়। বারুদ তৈরির ক্ষমতা ছিল একমাত্র রাজার। তাই রাজা প্রচণ্ড শক্তিশালী হতে শুরু করে এবং সামন্তরা দুর্বল হয়ে পড়ে।
➤ নবমত, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শক্তিশালী জাতীয় রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও সেইসঙ্গে শক্তিশালী রাজতন্ত্রের উদ্ভবের ফলে সামন্তদের প্রভাব ও প্রতিপত্তি বিনষ্ট হতে থাকে।
➤ দশমত, ধীরে ধীরে সামন্তপ্রভুদের মধ্যে স্বার্থের সংঘাত শুরু হয়। তারা শোষণের রাজত্ব বজায় রাখতে নিজেদের মধ্যে এবং পররাষ্ট্রের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে লিপ্ত হয়ে পড়ে। ফলে সামন্ততন্ত্রের ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়েছিল।
➤ মূল্যায়ন : উপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট যে একাধিক কারণে সামন্তপ্রথার অবসান ঘটে। সামন্তপ্রথার পতনের সঙ্গে সঙ্গে এক নতুন অর্থনীতির বিকাশ ঘটে যার ফলে আধুনিক যুগের ঊষালগ্ন সূচিত হয়েছিল।
=====================
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
TAG: 6th semester,BA 6th Semester,BA general,History,BA History Suggestions,DSE-B2,
তথ্যসংগ্রহ ঃ ?BA-6th-Semester-general-History-Suggestions-DSE-B-2
আরো দেখো 👉
➤
🔵➤
সম্পূর্ন সাজেশনের জন্য নীচের লিংকে click করো
প্রশ্নপত্রের Page যাওয়ার জন্য
👇👇👇👇👇👇
বাকি প্রশ্নের উত্তর শীঘ্রই Publish করা হবে
**** যদি কোন ভুল থেকে থাকে তবে তা Typing mistake এর জন্য । আমাদের comment করে জানান আমরা তা সংশোধন করে দেবার চেষ্টা করবো ****
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় । সেই প্রাথমিক স্তর থেকে মাধ্যমিক , উচ্চিমাধ্যমিক , স্নাতক , স্নাতকত্তর এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা যেমন WBCS , PSC , SSC , UPSC , WBP , Primary TET , SET , NET প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্ব পূর্ন বিষয় ।
তাই এই সবের কথা মাথায় রেখে আমরা বাংলার শিক্ষা e-Portal এর সাহায্যে সমস্ত শিক্ষার্থী দের কাছে এই সমস্ত বিষয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ও সকল বিষয়ে Online Exam Practice এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো ।
এখানে মাধ্যমিকের , মাধ্যমিক বাংলা , মাধ্যমিক ইংরেজী , মাধ্যমিক গণিত , মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ইতিহাস ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ , উচ্চ-মাধ্যমিক এর ( একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনীর ) বাংলা , ইংরেজী , ভূগোল , শিক্ষা-বিজ্ঞান , দর্শন , রাষ্ট্র বিজ্ঞান , পরিবেশ পরিচয় , পুষ্টি বিজ্ঞান , সংস্কৃত , ইতিহাস , , স্নাতক ( জেনারেল ) কম্পালসারি বাংলা , কম্পালসারি ইংরেজী , কম্পালসারি পরিবেশ , বাংলা ( সাধারন ) , শিক্ষা বিজ্ঞান , দর্শন , ইতিহাস , ভূগোল , সমাজবিদ্যা , Physical Education , প্রভৃতির সমস্ত বিষয়ের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন , সালের প্রশ্ন ও তার যথাযথ উত্তরসহ , এবং Online পরীক্ষা অভ্যাসের সুযোগ থাকবে ।
Calcutta University Under CBCS ( system ) , Semester (VI) History General Paper DSE-B2 , BA 6th Semester ( History General ) Suggestions . BA History suggestion , CBCS History Suggestions
No comments