Education Suggestion for HS WBCHSE( Part - 3 )
Education Suggestion for HS ( WBCHSE )
Education Suggestions( HS ) with Answer
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিজ্ঞান সাজেশন ( উত্তরসহ )
HS ( Higher Secondary )
HS ( Higher Secondary Suggestions )
Education
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের
রচনাধর্মী প্রশ্নাবলী ( মান – ৮ )
**///***বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়-সংক্রান্ত সুপারিশগুলি আলোচনা করো।***///**
***//** অথবা, গ্রামীণ উচ্চশিক্ষা সম্পর্কে রাধাকৃয়ণ কমিশনের সুপারিশ আলোচনা করো। ***/// ***
অথবা, গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে আলোচনা করো।
উত্তরঃ
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ হল গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা। কমিশন উপলদ্ধি করেছিল তৎকালীন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির দ্বারা শহরের চাহিদাপূরণ হলেও গ্রামের চাহিদা উপেক্ষিত থেকে যায়। তাই গ্রামের ছেলেমেয়েদের চাহিদা মেটানাের জন্য গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা দেখা দেয়। গ্রামের শিক্ষার্থীরা যাতে গ্রামে থেকেই উচ্চশিক্ষার সুযােগ লাভ করতে পারে তাই কমিশন গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা রচনা করে।
গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচি, শিক্ষাদান পদ্ধতি ইত্যাদি পরিকল্পনা করার সময় গ্রাম্য জীবনের প্রয়ােজনের দিকে লক্ষ করার কথা বলা হয়।
(১) পল্লি উন্নয়ন: ভারতের অধিকাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করে। তাই সবার আগে পল্লি উন্নয়নের দিকে দৃষ্টি রেখে গ্রামগুলিকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে পুনর্গঠিত করতে হবে। এর জন্য প্রয়ােজন গ্রামাঞ্চলে উচ্চশিক্ষার বিস্তার।
(২) কৃষিকাজ ও সামাজিক উন্নয়ন: শহরাঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কারিগরি, যন্ত্রশিক্ষা, আইন, চিকিৎসাশাস্ত্র প্রভৃতি প্রাধান্য লাভ করে থাকে, কিন্তু গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে প্রাধান্য লাভ করবে কৃষি, গ্রামােন্নয়ন, সমাজ উন্নয়ন, জনশিক্ষা, উদ্যানপালন প্রভৃতি।
(৩) গ্রামীণ পাঠক্রম কাঠামাে: কমিশনের মতে, গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষণীয় বিষয়, পাঠক্রম প্রভৃতি সমস্যাই গ্রামীণ জীবনের পরিবেশ এবং প্রয়ােজন অনুযায়ী পরিকল্পিত হবে। সুতরাং গ্রামীণ শিক্ষাকাঠামােয় থাকবে—
নিম্ন ও উচ্চ বুনিয়াদি শিক্ষা (৭-৮ বছরব্যাপী),
উচ্চ বুনিয়াদি ও মাধ্যমিক শিক্ষা (৩-৪ বছরব্যাপী),
গ্রামীণ কলেজ (৩ বছরের),
স্নাতকোত্তর শিক্ষা (২ বছরের)।
(৪) ব্যাবহারিক শিক্ষা: প্রাথমিক শিক্ষা, গান্ধিজির বুনিয়াদি শিক্ষা পরিকল্পনায় সংঘটিত হবে। মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলিকে কমিশন আবাসিক করার কথা বলেছে। মাধ্যমিক স্তরে এবং কলেজে তাত্ত্বিক বিষয়ের পাশাপাশি ব্যাবহারিক অর্থাৎ হাতেকলমে কাজের উপর সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল।
(৫) গ্রামীণ শিক্ষা: রাধাকৃষ্মণ কমিশনের রিপাের্টের একটি উল্লেখযােগ্য দিক ছিল গ্রামীণ শিক্ষা সম্বন্ধে একটি সর্বাত্মক নতুন চেতনা জাগ্রত করা। ভারতের সমাজ, সংস্কৃতি, অর্থনৈতিক জীবনে গ্রামের গুরুত্ব অনুভব করে শিক্ষাব্যবস্থাকে গ্রামজীবনের সঙ্গে সমন্বয়সাধন করেছে রাধাকৃষ্মণ কমিশন।
(৬) কমিশনের সুপারিশ: উপরােক্ত বিষয়গুলি ছাড়াও কমিশনে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য যেসব কর্মসূচির সুপারিশ করা হয় সেগুলি হল—
কৃষিবিদ্যাচর্চা: গ্রামীণ প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চতর শিক্ষাক্ষেত্রে কৃষিবিদ্যাচর্চার বিশেষ ব্যবস্থা রাখতে হবে।
উৎপাদনী শিক্ষা: সাধারণ শিক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকবে পরিবেশকেন্দ্রিক, কর্মকেন্দ্রিক, স্থানীয় জীবনকেন্দ্রিক ও ব্যাবহারিক উৎপাদনী শিক্ষা।
আবাসিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মহাবিদ্যালয়গুলিকে আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করার ব্যবস্থা করতে হবে।
গবেষণার সুযােগ: গ্রাম্য জীবনের দিক থেকে তাৎপর্যপূর্ণ বিভিন্ন গবেষণার সুযােগ সৃষ্টি করতে হবে।
তথ্যসংগ্রহ: গ্রাম্য জীবনের বিভিন্ন দিকের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে তথ্যসংগ্রহের ব্যবস্থা করা।
গ্রামীণ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়: গ্রাম্য পরিবেশে কৃষি কলেজ ও গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং কেন্দ্রীয় কৃষি গবেষণার কাজ প্রসারিত করতে হবে।
যোগ্য নাগরিক সৃষ্টি : মাধ্যমিক শিক্ষার লক্ষ্য হল গণতান্ত্রিক ভারতের জন্য যোগ্য নাগরিক সৃষ্টি করা। আমাদের দেশে এমন এক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভারতের সুযোগ্য নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে পারে।
জাতীয় সম্পদ বৃদ্ধি : ভারতের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জাতীয় সম্পদ বৃদ্ধি মাধ্যমিক শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য। শিক্ষার্থীরা যদি দায়িত্বের সঙ্গে জাতীয় সম্পদ বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণ করে তবেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব হবে।
জীবনের মান উন্নয়ন : মাধ্যমিক শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হল জীবনের মান উন্নয়ন। শিক্ষার্থীর মধ্যে উদার ধর্মনিরপেক্ষ জাতীয় মনোভাব সৃষ্টির মাধ্যমে জাতীয় জীবনের মান উন্নয়ন।
নেতৃত্ব গ্রহণের যোগ্যতা সৃষ্টি : গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে সফল করতে হলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেতৃত্ব গ্রহণের যোগ্যতা সৃষ্টি করতে হবে। তাই নেতৃত্ব গ্রহণের যোগ্যতা সৃষ্টি করাই মাধ্যমিক শিক্ষার একটি অন্যতম লক্ষ্য।
বৃত্তিগত সামর্থ্যের উন্নয়ন : মাধ্যমিক শিক্ষার একটি অন্যতম লক্ষ্য হল দেশের সকল শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বৃত্তির উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে।
উত্তরের জন্য নীচের লিংকে click করো
উত্তরের জন্য নীচের লিংকে click করো
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় । সেই প্রাথমিক স্তর থেকে মাধ্যমিক , উচ্চিমাধ্যমিক , স্নাতক , স্নাতকত্তর এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা যেমন WBCS , PSC , SSC , UPSC , WBP , Primary TET , SET , NET প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্ব পূর্ন বিষয় ।
তাই এই সবের কথা মাথায় রেখে আমরা বাংলার শিক্ষা e-Portal এর সাহায্যে সমস্ত শিক্ষার্থী দের কাছে এই সমস্ত বিষয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ও সকল বিষয়ে Online Exam Practice এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো ।
এখানে মাধ্যমিকের , মাধ্যমিক বাংলা , মাধ্যমিক ইংরেজী , মাধ্যমিক গণিত , মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ইতিহাস ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ , উচ্চ-মাধ্যমিক এর ( একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনীর ) বাংলা , ইংরেজী , ভূগোল , শিক্ষা-বিজ্ঞান , দর্শন , রাষ্ট্র বিজ্ঞান , পরিবেশ পরিচয় , পুষ্টি বিজ্ঞান , সংস্কৃত , ইতিহাস , , স্নাতক ( জেনারেল ) কম্পালসারি বাংলা , কম্পালসারি ইংরেজী , কম্পালসারি পরিবেশ , বাংলা ( সাধারন ) , শিক্ষা বিজ্ঞান , দর্শন , ইতিহাস , ভূগোল , সমাজবিদ্যা , Physical Education , প্রভৃতির সমস্ত বিষয়ের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন , সালের প্রশ্ন ও তার যথাযথ উত্তরসহ , এবং Online পরীক্ষা অভ্যাসের সুযোগ থাকবে ।
Calcutta University Under CBCS ( system ) , Semester (II) Education General , BA 2nd Semester ( Education General ) Suggestions . HS Education suggestion , উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবিজ্ঞান ,
No comments