Semester 2 History Suggestions -Part-9 -Answer প্রশ্ন - হিউয়েন সাঙ-এর বিবরণী থেকে ভারতের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ইতিহাস কী জানা যায়। । প্রশ্নঃ - হর্ষবর্ধনের পরে কনৌজের ইতিহাস সম্পর্কে কি জানো। Suggestion for 2nd Semester of Calcutta University under CBCS System
History Suggestion for 2nd Semester of Calcutta University under CBCS System
History Suggestions( BA General ) with Answer
Semester 2 History Suggestions -Part-9 -Answer
প্রশ্ন - হিউয়েন সাঙ-এর বিবরণী থেকে ভারতের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ইতিহাস কী জানা যায়। ।
প্রশ্নঃ - হর্ষবর্ধনের পরে কনৌজের ইতিহাস সম্পর্কে কি জানো।
Suggestion for 2nd Semester of Calcutta University under CBCS System
Calcutta University all Semester Suggestions || All Subjects ( with Answer ) | |
Semester 1 ( I ) | |
Semester 2 ( II ) | |
Semester -3 ( III ) | |
Semester – 4 ( IV ) | |
Semester – 5 ( V ) | |
Semester – 6 ( VI ) |
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিজ্ঞান সাজেশন ( উত্তরসহ )
BA ( General 2nd Semester )
--- আরো দেখো ---
2nd Semester History Suggestions ( 2020 ) Calcutta University
History ( 2nd Semester )
////////🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸//////////
প্রশ্নঃ হিউয়েন সাঙ-এর বিবরণী থেকে ভারতের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ইতিহাস কী জানা যায়।
////////🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷//////////
উত্তরঃ
উত্তর👉 সি-ইউ-কাই : ৬২৯ খ্রীষ্টাব্দে ভারত অভিমুখে রওনা হয়ে এবং মধ্য-এশিয়ার দুর্গম পথ অতিক্রম করে এবং হিন্দুকুশ পর্বত পেরিয়ে হিউয়েন-সাঙ উত্তর ভারতে উপস্থিত হন। ৬৩০ থেকে ৬৪৫ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি ভারতে অবস্থান করেন। এই সময়ে তিনি ভারতের নানা অঞ্চল পরিভ্রমণ
করেন। তাঁর ভারত আগমনের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় বৌদ্ধ পণ্ডিতদের কাছে শিক্ষালাভ করা এবং বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে গভীর জ্ঞানলাভ করা। কিন্তু ভারতে অবস্থানকালে তিনি এদেশের সামাজিক, আর্থিক ও রাজনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে গভীর অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। স্বদেশে প্রত্যাবর্তনকালে তিনি এদেশ থেকে বহু বৌদ্ধমূর্তি ও বৌদ্ধগ্রন্থের পাণ্ডুলিপি সঙ্গে করে নিয়ে যান। দেশে গিয়ে বেশ কয়েকটি গ্রন্থে তিনি ভারত-অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করেন। এগুলির মধ্যে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল 'সি-ইউ-কাই' নামক গ্রন্থটি। এটি থেকে হর্ষের যুগের ভারতের বহু মূল্যবান তথ্য জানা যায়।
> শাসনব্যবস্থা : হিউয়েন-সাঙ হর্ষবর্ধন ও দ্বিতীয় পুলকেশীর সাম্রাজ্যকে তৎকালীন ভারতের সর্বাপেক্ষা বৃহৎ দুটি সাম্রাজ্য বলে বর্ণনা করেছেন। তখন বারাণসী ও কনৌজ ছিল সমৃদ্ধিশালী নগরী। শ্রাবস্তী, কোশাম্বী, পাটলিপুত্র প্রভৃতি নগরী তখন শ্রীহীন হয়ে পড়েছিল।
হিউয়েন-সাঙ হর্ষের শাসনব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তাঁর মতে, হর্ষের শাসননীতি মানবিকতার উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। রাজা নিয়মিত পরিভ্রমণে বের হয়ে স্বয়ং প্রজাদের অভাব-অভিযোগ শুনতেন ও দেখতেন। তখন দণ্ডবিধির কঠোরতা অনেক কম ছিল।
> সমাজব্যবস্থা : তিনি বলেছেন, তখন ভারতের গ্রাম ও শহরগুলি ছিল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। ভারতবাসীর নৈতিক চরিত্র ছিল উন্নত। সমাজে বর্ণভেদ প্রথা প্রচলিত ছিল। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র ছাড়াও তিনি একাধিক সঙ্করজাতির অস্তিত্বের কথা উল্লেখ করেছেন। অস্পৃশ্যতা প্রচলিত ছিল। তবে মানুষ ছিল সৎ ও পরিশ্রমী। অবশ্য কায়িক শ্রমকে ছোট কাজ বলে মনে করা হত।
> কৃষি : কৃষি ছিল লোকের প্রধান জীবিকা। ধান, গম, আখ, বাঁশ, ডাল, তৈলবীজ প্রভৃতির ব্যাপক চাষ হত। কৃষকেরা ছিল প্রধানত শুদ্রশ্রেণীর লোক। রাজকর্মচারীরাও বেতনের পরিবর্তে জমি ভোগ করত। অনেক সময় কর্মচারীরা বংশানুক্রমিকভাবে জমি ভোগ-দখল করত। কৃষকদের নিয়মিত ভূমি-রাজস্ব দিতে হত। অতিরিক্ত কর আদায়ের রীতিও প্রচলিত ছিল। করের বোঝা নেহাৎ কম ছিল না।
> বাণিজ্য : তিনি চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাথে বহির্বাণিজ্যের উল্লেখ করেছেন। তখন তাম্রলিপ্ত (বর্তমান তমলুক) ছিল উত্তর-ভারতের অন্যতম প্রধান বন্দর। দক্ষিণ ভারতে বিখ্যাত বন্দর ছিল মহাবলীপুরম্ ও কাবেরীপত্তনম্। তখন বণিক ও কারিগরদের মধ্যে নিগম বা সংঘ-প্রথার প্রচলন ছিল। নিগমগুলি শিল্প ও বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করত। নিগমের অনুমতি ছাড়া কেউই এইসব পেশায় আসতে পারত না। নিগমগুলি ছিল স্ব-শাসিত।
> ধর্ম : হর্ষবর্ধন বৌদ্ধধর্মের জনপ্রিয়তা হ্রাসের কথা উল্লেখ করেছেন। বৈশালী, কনৌজ, বুদ্ধগয়া প্রভৃতি স্থানে তিনি বহু বৌদ্ধ পণ্ডিত ও ভিক্ষুর সমাবেশ লক্ষ্য করেছেন। হর্ষ ব্রাহ্মণ্যধর্মের উত্থানের কথা বলেছেন। তখন শৈবধর্ম ও সূর্য-উপাসনা খুব জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। হর্ষ স্বয়ং বৌদ্ধ হলেও শিব ও সূর্যের উপাসনা করতেন। শশাঙ্ক ছিলেন বৌদ্ধবিরোধী ও শিবের উপাসক। তিনি শশাঙ্ক কর্তৃক বোধগয়ার বোধিবৃক্ষ ছেদনের কথা লিখেছেন। তবে সাধারণ মানুষের মধ্যে কোনরূপ ধর্মবিরোধ বা সংঘাত ছিল না। হিউয়েন-সাঙ কনৌজের ধর্মসভায় সভাপতিত্ব করেছিলেন এবং প্রয়াগের মেলায় সম্মানিত অতিথি রূপে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন।
>> নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় : হিউয়েন-সাঙ-এর বর্ণনা থেকে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতির কথা জানা যায়। সেই যুগে নালন্দা কেবল ভারতের নয়, সারা এশিয়ার মধ্যে বিখ্যাত শিক্ষাকেন্দ্র ছিল। দেশ-বিদেশের বহু ছাত্র শিক্ষালাভের জন্য এখানে সমবেত হত। এখানকার শিক্ষকরা প্রত্যেকেই ছিলেন স্বনামধন্য পণ্ডিত। হর্ষবর্ধন যখন নালন্দায় শিক্ষা নিতে আসেন, তখন সেখানকার অধ্যক্ষ
ছিলেন শীলভদ্র। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষালাভের জন্য মেধাবী ছাত্রদের কোন অর্থ দিতে হত না। হর্ষবর্ধন এই শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের জন্য বহু অর্থ ব্যয় করেছেন।
> গুরুত্ব ঃ হিউয়েন-সাঙ-এর ভারতভ্রমণ ও তৎসংক্রান্ত বিবরণীর ফল ছিল সুদূরপ্রসারী। এই বিবরণী যেমন ভারত-ইতিহাস রচনায় সাহায্য করেছিল, তেমনি ভারত-চীন সম্পর্ককে গভীর করেছিল। এই বিবরণী পাঠ করে চৈনিকদের ভারত সম্পর্কে উৎসাহ বৃদ্ধি পেয়েছিল। ফলে বহু চৈনিক দূত ভারতে এসেছিলেন। এঁদের মাধ্যমে ভারত-চীন সম্পর্ক গভীরতর হয়েছিল এবং উভয় দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছিল।
=======@@@@@======
////////🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸//////////
প্রশ্নঃ হর্ষবর্ধনের পরে কনৌজের ইতিহাস সম্পর্কে কি জানো।
////////🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷//////////
উত্তর -
এ হর্ষের মৃত্যুর পর কনৌজ : যশোবর্মন : সম্রাট হর্ষবর্ধন কনৌজকে একটি বৃহৎ সাম্রাজ্যের রাজধানীর মর্যাদায় স্থাপন করেছিলেন। কিন্তু তাঁর সাম্রাজ্যের অভ্যন্তরীণ পরিকাঠামো গুপ্ত সাম্রাজ্যের মত সুদৃঢ় ছিল না। সর্বোপরি তাঁর কোন উত্তরাধিকারী ছিল না। ফলে ৬৪৭ খ্রীষ্টাব্দে হর্ষের মৃত্যুর পর সাম্রাজ্যে অরাজকতা দেখা দেয়। এই বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যে অর্জুন নামক হর্ষবর্ধনের এক মন্ত্রী কনৌজের সিংহাসন দখল করেন। এই সময়ে তৎকালীন চীন সম্রাট কনৌজের উদ্দেশ্যে এক রাজদূত প্রেরণ করেন। ‘ওয়াং-হিউয়েন-সি' নামক এই রাজদূত কনৌজে উপস্থিত হলে, অর্জুন তাকে আক্রমণ করেন ও তাঁর অনুচরবর্গকে হত্যা করেন। রাজদূত কোনক্রমে পলায়ন করে তিব্বতে চীন সম্রাটের জামাতা স্ট্রং-সান গাম্পো-র কাছে আশ্রয় নেন। অর্জুনের ঔদ্ধত্যে ক্রুদ্ধ তিব্বতরাজ অর্জুনের বিরুদ্ধে সৈন্য প্রেরণ করেন এবং অর্জুনকে পরাজিত ও বন্দী করে চীনে প্রেরণ করেন।
এই ঘটনার পরবর্তী পঞ্চাশ বছরে কনৌজের ইতিহাস তমসাচ্ছন্ন। প্রায় অর্ধশতাব্দীব্যাপী এই অজ্ঞানতার কুয়াশা যখন কেটে যায় তখন আমরা কনৌজের সিংহাসনে যশোবর্মন নামে এক সমরকুশলী রাজাকে আসীন দেখতে পাই। যশোবর্মনের পূর্বসূরীদের কথা কিছু জানা যায় না। তবে যশোবর্মনের সভাকবি বাকপতি রচিত ‘গৌড়-বহ' কাব্য থেকে তাঁর জীবন ও কার্যাবলী সম্পর্কে কিছু ধারণা পাওয়া যায়। এই কাব্যটির মূল উপজীব্য বিষয় যশোবর্মনের গৌড় বিজয়ের কাহিনী হলেও সেটি কেবলমাত্র কাব্যের শেষাংশে বর্ণিত হয়েছে ; কাব্যের বাকি অংশ যশোবর্মনের অন্যান্য জয়গাথায় পূর্ণ।
> যশোবর্মনের রাজ্যবিস্তার : চীনের সাথে সম্পর্ক : এই কাব্যের কাহিনী অনুসারে যশোবর্মন গৌড়রাজ দ্বিতীয় জীবিতগুপ্তকে পরাজিত করে মগধ অধিকার করেছিলেন। জীবিতগুপ্তকে পরাজিত করে মগধ ও বাংলাদেশে আধিপত্য বিস্তারের পর যশোবর্মন দক্ষিণ ভারতে বিজয়যাত্রায় অগ্রসর হন। নর্মদা নদীর উপকূল বরাবর পশ্চিমঘাট পর্বতমালা পর্যন্ত এবং সেখান থেকে আবার উত্তরে ফিরে এসে মরুদেশ (রাজপুতানা) ও শ্রীকণ্ঠ (থানেশ্বর) অধিকার করেন। এরপরে হিমালয় অঞ্চল ও মন্দার পর্বতের অধিবাসীবৃন্দ তাঁর বশ্যতা স্বীকার করে। ‘গৌড়-বহ' কাব্যে বর্ণিত যশোবর্মনের এই রাজ্যবিস্তারের কাহিনী কতখানি সত্য তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে। তবে পূর্ব-ভারতে যশোবর্মনের রাজ্যবিস্তার সম্পর্কে আরও কয়েকটি স্বাধীন তথ্যসূত্র পাওয়া যায়। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নালন্দায় প্রাপ্ত একটি শিলালিপি, যাতে যশোবর্মনকে 'সর্বোচ্চ অধীশ্বর' বলে অভিহিত করা হয়েছে। এটি মগধের উপর যশোবর্মনের কর্তৃত্বকেই ইঙ্গিত করে। অপরপক্ষে যশোবর্মনের দাক্ষিণাত্য বিজয়ের কাহিনীও অবাস্তব বলেই মনে হয় ; কারণ সমকালীন চালুক্যরাজ বিজয়াদিত্যের একটি শিলালিপিতে ‘সকল উত্তরাপথের স্বামী' অভিধায় ভূষিত এক রাজার সাথে যুদ্ধ ও ঐ রাজার পরাজিত হওয়ার কাহিনী লিপিবদ্ধ আছে। ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার-এর মতে, সময় ও পরিস্থিতির বিচারে 'সকল উত্তরাপথের স্বামী'-কে যশোবর্মন বলে চিহ্নিত করা অযৌক্তি হবে না। পশ্চিম-ভারতে যশোবর্মনের রাজ্যবিস্তার সম্পর্কে অবশ্য কিছু পরোক্ষ প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে এ প্রসঙ্গে আলোচনার আগে যশোবর্মনের সাথে চীন সম্রাটের সম্পর্কের কথা বলা আবশ্যক। মধ্যভারতের রাজা যশোবর্মন ৭৩১ খ্রীষ্টাব্দে এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসীকে চীন সম্রাটের রাজসভায় দূত হিসেবে প্রেরণ করেছিলেন। পরে ৭৩৬ খ্রীষ্টাব্দে কাশ্মীররাজ ললিতাদিত্য চীনে রাষ্ট্রদূত প্রেরণ করেন যেখানে যশোবর্মনকে তিনি নিজের মিত্র বলে পরিচয় দেন। যশোবর্মনের চীনে রাষ্ট্রদূত প্রেরণের সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে সম্ভবত এই দুই রাজাই আরব এবং তিব্বতীদের ভারত-আক্রমণ প্রতিরোধ করতে চীনের সহায়তা চেয়েছিলেন। এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বলা যায়, ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তে যশোবর্মনের আধিপত্য নিশ্চয়ই ছিল। পরে আরবরা সিন্ধু বিজয়ের পর কনৌজে . সৈন্য প্রেরণ করলেও ব্যর্থ হয়। ‘গৌড়-বহ’তে এই ঘটনাকেই সম্ভবত ‘পারসিক-বিজয়' নামে অভিহিত করা হয়েছে।
> কাশ্মীরের সাথে বিরোধ ও যুদ্ধ : যশোবর্মন ও কাশ্মীররাজ ললিতাদিত্য বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে উত্তর-ভারতকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে একত্রিত হলেও তাঁদের এই সৌহার্দ্য বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। উভয়ের রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা এই দুই রাজার মধ্যে বৈরিতা সৃষ্টি করে। উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। রাজতরঙ্গিনীর উল্লেখ থেকে জানা যায়, এই সংঘর্ষ চলেছিল দীর্ঘকালব্যাপী। প্রথমে একটি সন্ধিপত্র স্বাক্ষরিত হলেও সন্ধিপত্রে যশোবর্মনের নাম আগে উল্লিখিত থাকায় ললিতাদিত্যের মন্ত্রী আপত্তি তোলেন এবং আবার সংঘাত শুরু হয়। দীর্ঘস্থায়ী এই বিরোধে কাশ্মীর ও কনৌজের যুদ্ধে যশোবর্মন পরাজিত হন ও তাঁর রাজ্য ললিতাদিত্যের রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। তবে এই যুদ্ধে যশোবর্মন নিহত হন কিনা তা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।
যশোবর্মন আনুমানিক ৭০০ খ্রীষ্টাব্দ থেকে ৭৪০ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেন। তিনি কেবল পরাক্রান্ত নৃপতি ছিলেন তাই নয়, তিনি শিক্ষা ও সাহিত্যের পরম অনুরাগী ছিলেন। তাঁর সভায় বাক্পতি, ভবভূতি প্রমুখ খ্যাতনামা পণ্ডিতরা উপস্থিত ছিলেন। যশোবর্মনের মৃত্যুর পর কনৌজের ইতিহাস আবার তমসাবৃত হয়ে পড়ে।
=======@@@@@======
--- আরো দেখো ---
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় । সেই প্রাথমিক স্তর থেকে মাধ্যমিক , উচ্চিমাধ্যমিক , স্নাতক , স্নাতকত্তর এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা যেমন WBCS , PSC , SSC , UPSC , WBP , Primary TET , SET , NET প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্ব পূর্ন বিষয় ।
তাই এই সবের কথা মাথায় রেখে আমরা বাংলার শিক্ষা e-Portal এর সাহায্যে সমস্ত শিক্ষার্থী দের কাছে এই সমস্ত বিষয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ও সকল বিষয়ে Online Exam Practice এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো ।
এখানে মাধ্যমিকের , মাধ্যমিক বাংলা , মাধ্যমিক ইংরেজী , মাধ্যমিক গণিত , মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ইতিহাস ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ , উচ্চ-মাধ্যমিক এর ( একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনীর ) বাংলা , ইংরেজী , ভূগোল , শিক্ষা-বিজ্ঞান , দর্শন , রাষ্ট্র বিজ্ঞান , পরিবেশ পরিচয় , পুষ্টি বিজ্ঞান , সংস্কৃত , ইতিহাস , , স্নাতক ( জেনারেল ) কম্পালসারি বাংলা , কম্পালসারি ইংরেজী , কম্পালসারি পরিবেশ , বাংলা ( সাধারন ) , শিক্ষা বিজ্ঞান , দর্শন , ইতিহাস , ভূগোল , সমাজবিদ্যা , Physical Education , প্রভৃতির সমস্ত বিষয়ের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন , সালের প্রশ্ন ও তার যথাযথ উত্তরসহ , এবং Online পরীক্ষা অভ্যাসের সুযোগ থাকবে ।
Calcutta University Under CBCS ( system ) , Semester (II) History General , BA 2nd Semester ( History General ) Suggestions .
No comments