Compulsory Bengali পর্ব -১ (মান-৫) ৪র্থ সেমিস্টার (পর্ব-১০) - মডিউল-১ -বাংলা ভাষাবিজ্ঞান- (১) অপিনিহিতি ,(২) অভিশ্রুতি, (৩) স্বরসঙ্গতি ,(৪) সমীভবন বা ব্যঞ্জন সঙ্গতি ,(৫) বর্ণবিপর্যয় বা বিপর্যাস,(৬) সংকর শব্দ ,৭) সমাক্ষর লোপ , (৮)মুর্ধন্যীভবন,(৯) জোড়কলম শব্দ ,(১০) সাদৃশ্য। ( আবশ্যিক বাংলা ) Suggestion for 4th Semester of Calcutta University under CBCS System Compulsory Bengali Suggestions( BA General ) with Answer
Compulsory Bengali পর্ব -১ (মান-৫) ৪র্থ সেমিস্টার (পর্ব-১০) - মডিউল-১ -বাংলা ভাষাবিজ্ঞান- (১) অপিনিহিতি ,(২) অভিশ্রুতি, (৩) স্বরসঙ্গতি ,(৪) সমীভবন বা ব্যঞ্জন সঙ্গতি ,(৫) বর্ণবিপর্যয় বা বিপর্যাস,(৬) সংকর শব্দ ,৭) সমাক্ষর লোপ , (৮)মুর্ধন্যীভবন,(৯) জোড়কলম শব্দ ,(১০) সাদৃশ্য।
( আবশ্যিক বাংলা ) Suggestion for 4th Semester of Calcutta University under CBCS System Compulsory Bengali Suggestions( BA General ) with Answer
BA 6th Semester Compulsory Bengali Suggestions(BA 4TH SEMESTER আবশ্যিক বাংলা সাজেশন ) – প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এই BA 4th Semester Compulsory Bengali Suggestions(BA 4TH SEMESTER আবশ্যিক বাংলা সাজেশন ) Answer গুলি আগামী BA 4TH SEMESTER আবশ্যিক বাংলা সালের পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট। আপনারা যারা BA 4TH SEMESTER আবশ্যিক বাংলা পরীক্ষার সাজেশন খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্নপত্র ভালো করে পড়তে পারেন। এই পরীক্ষা তে কোশ্চেন গুলো আসার সম্ভবনা আছে।
*******************************
মডিউল -২
🌸🌹🌸🌹🌷🌺🌻
সাহিত্যের রূপভেদ
ছোটগল্প বোধমূলক প্রশ্নোত্তর ( প্রশ্নের মান-৫)
■ নিম্নলিখিত বিষয়গুলির সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ।
(১) অপিনিহিতি ঃ
উত্তর : পদের মধ্যস্থিত ‘ই’কার বা “উ” কার স্ব স্থানে থেকেও যদি পূর্বেই উচ্চারিত হয় তখন তাহাকে অপিনিহিতি বলে। যেমন— কাঁচি > কাইচ , চারি > চাইরি।
এখানে কাঁচি শব্দে ই কার শেষে থাকলেও উচ্চারণের সময় তা আগে উচ্চারিত হচ্ছে। একইভাবে চারি শব্দের ক্ষেত্রেও ঘটেছে।
সাধু > সাউধ
উপরিউক্ত শব্দে উ কার পরে থাকলেও আগে উচ্চারিত হয়েছে। অর্থাৎ অপিনিহিতি ঘটেছে। এছাড়া শব্দের মধ্যে ‘য ফলা যুক্ত ব্যঞ্জন (I) বা 'ক্ষ' বা 'ঞ্জ' থাকলে তার আগে একটা অতিরিক্ত 'ই' বা 'উ' যুক্ত হয়। যেমন— বাক্য বাইক্য। একসময় সমগ্র বঙ্গদেশেই এই অপিনিহিতির প্রচলন ছিল। কিন্তু বর্তমানে বাংলার লিখিত ভাষায় এর প্রচলন প্রায় নেই বললেই চলে।
- (2) অভিশ্রুতি ঃ
উত্তর : অপিনিহিতির 'ই' বা 'উ' ধ্বনি যদি লোপ পায় অথবা অপর স্বরের প্রভাবে অথবা অপর স্বরের সঙ্গে মিলিত হয়ে যদি বিকৃত প্রাপ্ত হয়, তবে তাকে বলা হয় অভিশ্রুতি। যেমন— আজি > আইজ > আজ
চারি > চাইর > চার,
রাখিয়া > রাইখ্যা > রেখে।
অপরদিকে দু-অক্ষরের শব্দের ক্ষেত্রে অভিশ্রুতির এই নিয়মটি কার্যকরী হয় না। এক্ষেত্রে অপনিহিতি অবধিই কার্যকরী হবে। যেমন— বাক্য বাইক্ক, এক্ষেত্রে অপনিহিতির পর আর অভিশ্রুতি হবে না। শুধুমাত্র চলতি ভাষায় 'ই' কারটা লোপ পেয়ে হবে বাক্কো।
অপিনিহিতি যেমন পূর্ব বাংলার অন্যতম উচ্চারণ বৈশিষ্ট্য, অভিশ্রুতি তেমনি পশ্চিম বাংলার উচ্চারণ বৈশিষ্ট্য।
(৩) স্বরসঙ্গতি ঃ
উত্তর : শব্দের মধ্যে পাশাপাশি অবস্থিত বা প্রায় কাছাকাছি অবস্থিত দুটি পৃথক স্বরধ্বনির মধ্যে একটি অপরটির প্রভাবে বা উভয়ই পরস্পরের প্রভাবে পরিবর্তিত হয়ে যে স্বরধ্বনির পরিবর্তন আনে তাকে সরসঙ্গতি বলে। যেমন—
শুনা → শোনা,
উঠা → ওঠা,
জিলাপি → জিলিপি ইত্যাদি।
বিভিন্ন রকম স্বরধ্বনির উচ্চারণের সময় আমাদের জিহ্বা বিভিন্ন রকম অবস্থানে থাকে। দুটি পাশাপাশি স্বরবর্ণকে উচ্চারণের সময় আমাদের জিহ্বাকে একস্থান থেকে অন্যস্থানে সরাতে হয়।
এখন দুটি পৃথক স্থানের স্বরধ্বনির উচ্চারণের সময় মুখের মধ্যে জিহ্বাকে একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছোটাছুটি করতে হয়। আরামপ্রিয় জিহ্বা এই পরিশ্রমকে লাঘব করার জন্য তুলনামূলকভাবে কাছাকাছি অবস্থিত স্বরধ্বনিতে অবস্থান করে। এর ফলে শব্দের মধ্যে স্বরসঙ্গতি স্থাপিত হয়। যেমন পূজা হয়েছে পূজো। এক্ষেত্রে পূজা উচ্চারণের সময় জিহ্বাকে উর্দ্ধস্বর 'উ' বর্ণ থেকে সর্বনিম্ন স্বর ‘আ’তে নেমে আসতে যে পরিশ্রম করতে হয় তার তুলনায় 'উ'-এর একধাপ নীচে নামলেই ‘'ও' ধ্বনি উচ্চারিত হয়। এভাবেই জিহ্বার পরিশ্রম লাঘবের ফলে পূজা হলো পূজো। এইভাবে বুড়া হয়েছে বুড়ো, সুপারি হল সুপুরি, জিলাপি হল জিলিপি ইত্যাদি।
ধ্বনিপরিবর্তনের অভিমুখ অনুসারে স্বরসঙ্গতিকে তিনভাগে ভাগ করা যায়— প্রগত, পরাগত ও পারস্পরিক বা অন্যোন্য। পূর্ববর্তী ধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ধ্বনির পরিবর্তন হল প্রগত। যেমন— তুলা → তুলো ইত্যাদি।
পরবর্তী স্বরধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ধ্বনির পরিবর্তনকে বলে পরাগত।
যেমন— দেশী → দিশি, শুনা → শোনা ইত্যাদি।
আবার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী দুটি স্বরধ্বনিরই পরস্পরের প্রভাবে পরিবর্তনই হল অন্যোন্য।যেমন—মধু ~মোধো, যদু → যোদো ইত্যাদি।
(8) সমীভবন বা ব্যঞ্জন সঙ্গতি :
উত্তর : উচ্চারণের সুবিধার জন্য শব্দের মধ্যে পাশাপাশি অবস্থিত ব্যঞ্জনধ্বনি পরস্পরকে প্রভাবিত করে একই ধ্বনিতে বা একই বর্গের ধ্বনিতে রূপান্তরিত হওয়াকে সমীভবন বলে।
সমীভবন তিন প্রকার
** প্রগত,
** পরাগত,
** অন্যোন্য।
প্রগত: যেখানে আগের ধ্বনি পরের ধ্বনিকে পরিবর্তন করে, তাকে বলে প্রগত সমীভবন। যেমন
পদ্ম > পদ।
দোলনা > দোল্লা । প্রভৃতি পরবর্তী ধ্বনীকে প্রভাবিত করেছে।
পরাগত : যেখানে পরের ধ্বনি আগের ধ্বনিকে পরিবর্তিত করে, তাকে বলে পরাগত সমীভবন।
যেমন — বদজাত > বজ্জাত।
রাধনা > রান্না।
বড়ঠাকুর > বটঠাকুর।
—উপরিউক্ত শব্দগুলিতে পরবর্তী ধ্বনি জ, ন, ঠ পূর্ববর্তী ধ্বনির উপরে প্রভাব ফেলেছে অর্থাৎ পরাগত সমীভবন হয়েছে।
অন্যোন্য : যেখানে পরস্পরের প্রভাবে দুটি ধ্বনিই পরিবর্তিত হয় তখন তাকে অন্যোন্য সমীভবন বলে।
মহোৎসব > মচ্ছব
—উপরিউক্ত শব্দগুলিতে পূর্ববর্তী ও পরবর্তী উভয়ধ্বনি পরস্পরের প্রভাবে পরিবর্তিত হয়েছে অর্থাৎ অন্যোন্য সমীভবন ঘটেছে।
(৫) বর্ণবিপর্যয় বা বিপর্য্যাস
উত্তর : শব্দের বর্ণ বিন্যাস বিপর্যয় হলে অর্থাৎ আগের বর্ণ পরে গেলে বা পরের বর্ণ আগে এলে যে ধ্বনি পরিবর্তন হয় তার নাম বিপর্য্যাস বা বর্ণ বিপর্যয়।
মানুষের মুখের উচ্চারণে শব্দের যথাযথ রূপ বজায় থাকে না। যেমন, অনেক সময় দেখা যায়
বারানসী > বানারসী। এখানে ‘র ও ন, উভয়ধ্বনি স্থান পরিবর্তন করেছে। একইভাবে জ্যোৎস্না > জোছনা, আল্হাদ> আল্লাদ। আধুনিক বাংলায় বর্ণ বিপর্যয়ের প্রচুর দৃষ্টান্ত মেলে। যেমন পিশাচ > পিচাশ, শুষ্ক > শুটকী
আরো দেখো
🔵➤কমেডির সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করে যে কোনো একটি বাংলা কমেডি সম্পর্কে আলোচনা করো।
🔵➤পৌরাণিক নাটক বলতে কি বোঝো? এর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে একটি সার্থক বাংলা পৌরাণিক নাটক আলোচনা করো।
==============================================================
(৬) সংকর শব্দ
উত্তর : তৎসম, তদ্ভব, অর্ধতৎসম, দেশি ও বিদেশী কোন এক শ্রেণির শব্দের সঙ্গে অন্য কোন শ্রেণির শব্দ বা শব্দাংশ যোগে নতুন শব্দ গঠিত হয়। তখন তাকে বলা হয় সংকর শব্দ বা মিশ্র শব্দ।
যেমন – রাজা উজির, মাষ্টার মশাই, হেড কারিগর উপরিউক্ত শব্দগুলি দেশি ও বিদেশি শব্দের সংমিশ্রণে গঠিত হয়েছে এবং বাংলা শব্দ ভান্ডারে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
(৭) সমাক্ষর লোপ :
উত্তর : কোন শব্দের পাশাপাশি দুটি সমধ্বনি বা অক্ষরের সহাবস্থান ঘটলে অনেক সময় উচ্চারণের সুবিধার জন্য একটির লোপ হয়, একে বলে সমাক্ষর লোপ।
যেমন – পাদোদক > পাদোক, পটললতা > পলতা। ছোটদিদি > ছোটদি, ছোটকাকা > ছোটকা।
এখানে পাদোদক শব্দে 'দ' সমধ্বনি বা অক্ষর পাশাপাশি থাকায় উচ্চারণের সুবিধার জন্য একটি সুপ্ত হয়েছে, অর্থাৎ শব্দটি হয়েছে পাদোক। একই ভাবে পটললতা, ছোটদিদি, ছোটকাকা, শব্দ গুলিতে ‘ল, দ, ক' সমধ্বনি পাশাপাশি থাকায় একটি লুপ্ত হয়ে পলতা, ছোটদি, ছোটকা হয়েছে।
(৮) মুর্ধন্যীভবন :
উত্তরঃ ঋ, র, ষ, প্রভৃতি মুর্ধা উচ্চারিত অর্থাৎ উর্ধ্বতাল সন্নিহিত ব্যঞ্জনধ্বনির সংস্পর্শে দত্ত ব্যঞ্জন মূর্ধন্য উচ্চারিত হলে তাকে মূর্ধন্য ভবন বলে।
আর্য ভাষায় মুর্ধন্যধ্বনি ছিল না। প্রাকৃতে এই প্রবণতা দেখা যায়। বাংলায় এর প্রচুর উদাহরণ মেলে।
ঋ-ধ্বনি প্রভাবিত মুর্ধন্যী ভবন
বিকৃত > বিকট, মৃত্তিকা > মাটি, বৃদ্ধ > বুড়া এখানে বিকৃত শব্দস্থিত ঋ, মুবর্ণ, সন্নিহিত ‘ত’ দত্ত ব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয়েছে মূর্ধন্য বর্ণ 'ট' তে। একইভাবে মৃত্তিকা ও বৃদ্ধ যথাক্রমে হয়েছে মাটি ও বুড়া। র ধ্বনি প্রভাবিত মুর্ধন্যী ভবন
চতুর্থ > চৌঠা
এখানে তির্যক শব্দাস্থিত ‘র' মূর্ধ বর্ণ সন্নিহিত ‘য' দত্ত ব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয়েছে 'র', মুর্ধন্যীবর্ণে।
ঋধ্বনি প্রভাবিত মূর্ধন্যীভবন : অস্থি আঁটি, ধৃষ্ট টিট – এখানে অস্থি শব্দস্থিত ‘স’ মূর্ধবর্ন সন্নিহিত ‘ঠ’ দত্তব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয়েছে 'ট' মূর্ধন্যী বর্ণে।
(৯) জোড়কলম শব্দ :
উত্তর : একটি শব্দের সঙ্গে বা তার অংশ বিশেষের সঙ্গে যদি অন্য একটি শব্দ বা তার অংশ বিশেষ যুক্ত হয়ে নতুন একটি শব্দ তৈরী হয়, তবে তাকে জোড়কলম শব্দ বলে। ডঃ সুকুমার সেনের ভাষায় –
‘দুটি শব্দ কাটাজোড়া করে একটি নতুন শব্দ নির্মিত হলে তাকে জোড়কলম শব্দ বলে।
যেমন— (১) (ধোঁয়াশা) এই শব্দটি সৃষ্টি হয়েছে ধোঁয়া ও কুয়াশা এই দুটি শব্দের যোগে।ধোঁয়া (পুরো শব্দ) কুয়াশার (অংশ বিশেষ) শা যোগে বাঙ্গালের বা এবং ঘটির টি দিয়ে পরিহাস করা হয় বাটী বলে।
(২) বাটী -একই ভাবে হয় হাঁসজারু (হাঁস + সজারু) সিংঘ্ৰ (সিংহ + ব্যাঘ্র) নিশ্চুপ (নিশ্চল + চুপ) ইত্যাদি
(১০) সাদৃশ্য :
উত্তর : ভাব অথবা রূপ সাযুজ্জের ফলে যখন কোন ভাষার পরিচিত কাঠামোর আদলে ওই ভাষার অল্প প্রচলিত শব্দ বা ব্যাকরণীক উপাদান আকারে বা অর্থে সামঞ্জস্য লাভ করে, তখন সেই প্রক্রিয়াকে বলে সাদৃশ্য।
ডঃ সুকুমার সেনের মতে, সাদৃশ্যের কার্য প্রধানত তিন প্রকার
(১) নতুন শব্দ ও পদ গঠন।
(২) পুরাতন শব্দের ও পদের আকার পরিবর্তন।
(৩) পুরাতন শব্দের ও পদের অর্থ পরিবর্তন।
(i) নতুন শব্দ ও পদগঠন : প্রকৃতি প্রত্যয় জাত ভাষায় একই মূল প্রকৃতি থেকে ভাষায় বহুবিধ রূপান্তর সাধন ঘটতে পারে। যেমন – সংস্কৃতে ইন্দ্রানী, ভবানী শব্দগুলির সাদৃশ্যে শিবানী শব্দ প্রচলিত হয়েছে।
(ii) পুরাতন শব্দের ও পদের আকার পরিবর্তন : সাদৃশ্যের প্রভাবে পুরাতন শব্দের ও পদের আকার পরিবর্তিত হয় । যেমন প্রাচীন বাংলায় আক্ষার, তোক্ষার পদের সাদৃশ্যে সঠিত হয়েছে সক্ষার (সবার) পদ । বৈদিক রোদসী শব্দের সাদৃশ্যে রবীন্দ্রনাথ ‘ক্রন্দসী' শব্দের প্রয়োগ করেছেন।
(iii) পুরাতন শব্দের ও পদের অর্থ পরিবর্তন : সাদৃশ্যের প্রভাবে পুরাতন শব্দের ও পদের অর্থ পরিবর্তন হয়েছে। যেমন সর্ব থেকে তৈরী হয়েছে সব শব্দ ঠিক একই ভাবে সভা শব্দের সদৃশ্যে সব হয়েছে।
হংস থেকে হাঁস হয় এর সাদৃশ্যে হাস্য থেকে হাসি হয়েছে। আবার নাবালিকা থেকে নাবালক এর সাদৃশ্যে হয়েছে সাবালক।
***********************
আরো দেখো
🔵➤ছোটগল্প কাকে বলে? ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে ছোটগল্প ও উপন্যাসের পার্থক্য উল্লেখ করো। উত্তর দেখো
সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক/তথ্যমূলক প্রশ্ন (প্রতিটির মান ১)
TAG: Bengali, BA 4th Semester, BA general,4th semester,
আরো দেখো 👉
➤প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষা বলতে কী বোঝ? এর ধ্বনিতাত্ত্বিক ও রূপতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো। উত্তর দেখো
➤বাংলা শব্দভাণ্ডারের বিভিন্ন উপাদান সম্পর্কে উদাহরণসহ আলোচনা করো। আদিমধ্য ও অন্ত্যমধ্য
➤বাংলা শব্দার্থতত্ত্বের নিয়মগুলি উদাহরণ সহযোগে আলোচনা করো?
➤ধ্বনি পরিবর্তনের নিয়মগুলি বর্ণনা কর।
🔵➤গীতিকবিতা বলতে কি বোঝ? গীতিকবিতার লক্ষণ নির্দেশ করে একজন বাঙালি গীতিকবির বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো। উত্তর দেখো
🔵➤ মহাকাব্যের স্বরূপ বিশ্লেষণ ও শ্রেণিবিভাগ করে ঊনবিংশ শতাব্দীতে রচিত একটি সাহিত্যিক মহাকাব্যের সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো।
🔵➤ট্র্যাজেডি কাকে বলে? ট্র্যাজেডির উৎস ও বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে বাংলা সাহিত্যের একটি সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক আলোচনা করো।
🔵➤পৌরাণিক নাটক বলতে কি বোঝো? এর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে একটি সার্থক বাংলা পৌরাণিক নাটক আলোচনা করো।
🔵➤সামাজিক নাটক বলতে কি বোঝ? এর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো, একটি সার্থক বাংলা সামাজিক নাটক সম্পর্কে আলোচনা করো।
🔵➤রোমান্সধর্মী উপন্যাস কাকে বলে? একটি রোমান্সধর্মী উপন্যাস সম্পর্কে আলোচনা কর।উত্তর দেখো
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় । সেই প্রাথমিক স্তর থেকে মাধ্যমিক , উচ্চিমাধ্যমিক , স্নাতক , স্নাতকত্তর এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা যেমন WBCS , PSC , SSC , UPSC , WBP , Primary TET , SET , NET প্রভৃতি ক্ষেত্রে পরিবেশ বিদ্যা একটি অতি গুরুত্ব পূর্ন বিষয় ।
তাই এই সবের কথা মাথায় রেখে আমরা বাংলার শিক্ষা e-Portal এর সাহায্যে সমস্ত শিক্ষার্থী দের কাছে এই সমস্ত বিষয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ও সকল বিষয়ে Online Exam Practice এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো ।
এখানে মাধ্যমিকের , মাধ্যমিক বাংলা , মাধ্যমিক ইংরেজী , মাধ্যমিক গণিত , মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ইতিহাস ও পরিবেশ , মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ , উচ্চ-মাধ্যমিক এর ( একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনীর ) বাংলা , ইংরেজী , ভূগোল , শিক্ষা-বিজ্ঞান , দর্শন , রাষ্ট্র বিজ্ঞান , পরিবেশ পরিচয় , পুষ্টি বিজ্ঞান , সংস্কৃত , ইতিহাস , , স্নাতক ( জেনারেল ) কম্পালসারি বাংলা , কম্পালসারি ইংরেজী , কম্পালসারি পরিবেশ , বাংলা ( সাধারন ) , শিক্ষা বিজ্ঞান , দর্শন , ইতিহাস , ভূগোল , সমাজবিদ্যা , Physical Education , প্রভৃতির সমস্ত বিষয়ের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন , সালের প্রশ্ন ও তার যথাযথ উত্তরসহ , এবং Online পরীক্ষা অভ্যাসের সুযোগ থাকবে ।
Calcutta University Under CBCS ( system ) , Semester (IV) BA General , BA 4th Semester ( Compulsory Bengali ) Suggestions . BA Bengali suggestion , BA Compulsory Bengali Syllabus ,
No comments